Dr Khondaker Golam Moazzem on exports earning from Japan

Published in The Financial Express on Wednesday, 22 October 2014.

Weaker yen bites into exports to Japan
Exporters blame politics, factory tragedies for falloff

Monira Munni

Exports to Japan dropped by 4.36 per cent during the first quarter of the current fiscal year, the first in five years, as industrial tragedies and yen devaluation ate into export earning.

Shipment to the market of the Asian economic giant amounted to $230.72 million in July-September of the current fiscal year (2014-15), compared with $241.26 million a year earlier, the government data said.

Apparel and footwear are the major items being exported to the Japanese market and shipment of garment items reached $159.57 million, marking a 0.44 per cent negative growth in the same period.

Exporters attributed the recent tragic industrial accidents and last year’s political turmoil to the decline.

But a trade analyst said devaluation of Japanese currency against US dollar and a hike in consumer tax in the country have impinged on Japan’s imports.

In the clothing segment, woven export fell by 4.79 per cent with the earnings at $90 million, although knit products witnessed 5.17 per cent growth during the first quarter, according to official data.

Bangladesh’s apparel export to Japan reached $572.27 million in 2013-14 fiscal year, from just a $74.37 million five years ago.

Similarly, footwear products fetched $ 27.29 million during the first quarter of current fiscal, which was $36.04 million in the corresponding period of the last fiscal.

In 2013-14 fiscal, Bangladesh earned $138.24 million by exporting leather goods and footwear to Japan, posting a 65.35 per cent growth.

Bangladesh witnessed an impressive growth in the Japan market in the last couple of years.

The country made merchandise shipments worth $862.07 million in FY 2013-14, $ 750.26 million in FY 2012-13, $ 600.52 million in 2011-12, $ 434.12 million in 2010-11 and $330.55 million in 2009-10 respectively.

Abdus Salam Murshedy, managing director of Envoy Group, said the negative growth in apparel export to Japan is the reflection of recent political turmoil and industrial disaster in the sector.

“Japan is a very potential market for us as they import high-end products,” he said adding entering this market means Bangladesh has the capacity to meet the international standards.

Echoing Mr Murshedy, Md Shahidullah Azim, vice president of Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA), said the Japanese buyers are at a ‘wait and watch’ position due to the safety and compliance issues. But he expressed the hope that with the improvement of the safety in the country’s $24 billion apparel sector, Bangladesh’s export to Japan will increase in the coming days.

“Due to last year’s political instability, many buyers have shifted their orders to other competiting countries, especially to India and Vietnam,” said Nazmul Hassan, former vice president of Leather Goods and Footwear Manufacturers and Exporters Association of Bangladesh.

He, however, said, Japanese buyers will come back if Bangladesh can improve security and port efficiency as they  are very much conscious about lead time.

Khondaker Golam Moazzem, additional director of Center for Policy Dialogue (CPD) said the Japanese currency lost its value by 5.0 per cent against the greenback in July to October period, making Japanese import costlier not only for Bangladesh, but also for other countries.

Moreover, the Japanese government has recently increased the consumer tax rate, which has also affected the consumers purchasing capacity and resulted in a slow demand, he added.

munni_fe@yahoo.com


Published in Bonik Barta

অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিক
জাপান থেকে রফতানি আয় কমেছে ৪.৩৬%

নিজস্ব প্রতিবেদক

পাঁচ বছর ধরে জাপান থেকে রফতানি আয় বেড়েছে। অপ্রচলিত বাজারের মধ্যে দেশটি নিয়ে ব্যবসায়ী ও সরকারের মধ্যে প্রত্যাশা ছিল বেশি। তবে চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) দেশটি থেকে রফতানি আয় কমেছে। রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) পরিসংখ্যান অনুযায়ী ওই তিন মাসে জাপান থেকে রফতানি আয় কমেছে ৪ দশমিক ৩৬ শতাংশ।

চলতি অর্থবছর জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে জাপান থেকে মোট রফতানি আয়ের পরিমাণ ২৩ কোটি ৭ লাখ ২৪ হাজার ৩৭৬ ডলার। গত অর্থবছরের একই সময়ে এর পরিমাণ ছিল ২৪ কোটি ১২ লাখ ৬৭ হাজার ৫৩১ ডলার। এ হিসাবে রফতানি আয় কমেছে ৪ দশমিক ৩৬ শতাংশ। এ সময় পোশাক, ফুটওয়্যারসহ গুরুত্বপূর্ণ পণ্যের রফতানি কমে গেছে। এর প্রভাবেই মোট রফতানি আয়ে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে।

সূত্র অনুযায়ী, প্রথম প্রান্তিকে পোশাক শিল্পের রফতানি আয় কমেছে শূন্য দশমিক ৪৪ শতাংশ। এ শিল্পের নিট পণ্য রফতানি থেকে আয় ৫ দশমিক ১৭ শতাংশ বাড়লেও ওভেন পণ্য রফতানি কমেছে ৪ দশমিক ৭৯ শতাংশ। এর প্রভাবেই দেশটি থেকে পোশাকের মোট রফতানি আয় কমেছে। এদিকে আলোচ্য সময়ে ফুটওয়্যার পণ্যের রফতানি আয়ও কমেছে ২৩ শতাংশ। এছাড়া রফতানি আয় কমে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ পণ্যের মধ্যে আছে মাছ ও কাঁচা চামড়া।

এ প্রসঙ্গে রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) ভাইস চেয়ারম্যান শুভাশীষ বসু বণিক বার্তাকে বলেন, রফতানি আয়ের সাম্প্রতিক গতি কিছুটা শ্লথ হয়ে পড়েছে। জাপানসহ গুরুত্বপূর্ণ অনেক বাজারেই এর প্রভাব রয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত এ পরিস্থিতি সাময়িক, দীর্ঘমেয়াদে ইতিবাচক পরিবর্তন হবে।

সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের অতিরিক্ত গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, জুলাই থেকে অক্টোবরে ডলারের বিপরীতে জাপানের মুদ্রার অবমূল্যায়ন হয়েছে ৫ শতাংশ। ফলে বাংলাদেশসহ অনেক দেশ থেকেই দেশটির আমদানি খরচ বেড়ে গেছে। এছাড়া সম্প্রতি জাপানের ভোক্তাদের ওপর করারোপ করা হয়েছে, যা ভোক্তার ক্রয়ক্ষমতায় প্রভাব ফেলেছে। সব মিলিয়েই জাপান থেকে রফতানি আয় কমেছে।

উল্লেখ্য, ২০১৩-১৪ অর্থবছরে জাপান থেকে পোশাক শিল্পের রফতানি আয়ের পরিমাণ ছিল ৫৭ কোটি ২২ লাখ ৬৯ হাজার ২৪৪ ডলার। অন্যদিকে দেশটি থেকে ওই অর্থবছর ফুটওয়্যার পণ্যের রফতানি আয়ের পরিমাণ ছিল ১১ কোটি ৫৭ লাখ ৮০ হাজার ৩৫৬ ডলার। ওই অর্থবছরে জাপান থেকে মোট রফতানি আয়ের পরিমাণ ছিল ৮৬ কোটি ২০ লাখ ৭৫ হাজার ৩১৮ ডলার।

সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা বলছেন, তাজরীন ও রানা প্লাজা দুর্ঘটনা ও গত বছরের শেষ সময়ে রাজনৈতিক সহিংসতার প্রভাবেই দেশটি থেকে রফতানি আয় কমেছে। অন্যদিকে বিশেষজ্ঞদের মতে, ডলারের বিপরীতে জাপানি মুদ্রার অবমূল্যায়নের প্রভাবেই দেশটির আমদানিকারকদের খরচ বেড়ে গেছে। ফলে আমদানি কমেছে। এর প্রভাব পড়েছে জাপানের মোট রফতানি আয়ে।

জাপান বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির পরিচালক এবং চামড়াজাত ও ফুটওয়্যার পণ্য প্রস্তুতকারক ও রফতানিকারকদের সংগঠন এলএফএমইএবির সাবেক সহসভাপতি নাজমুল হাসান সোহেল বলেন, জাপানের আমদানিকারকরা পণ্য সরবরাহের সময় নিয়ে খুবই সচেতন। দেশের অস্থির পরিবেশে সময়মতো পণ্য সরবরাহ নিয়ে জাপানের ব্যবসায়ীরা উদ্বেগের মধ্যে ছিল। তবে পরিস্থিতি দ্রুত পরিবর্তন হওয়ার প্রত্যাশা করেন তিনি।


Published in New Age

Export earnings from Japan drop in Q1

Moinul Haque

Country’s export earnings from Japan dropped by 4.36 per cent to $230.72 million in the first quarter of the current fiscal year compared with that of $241.26 million in the same period of the financial year 2013-14 due to negative growth in footwear and readymade garment export.

Exporters said that the negative growth to the Japan market was the impact of the political turmoil and industrial accidents that took place in last year.

They also said that some buyers shifted their business to Vietnam and India during the instability in Bangladesh.

Experts, however, said that the export earnings from Japan witnessed negative growth in the July-September period of FY 2014-15 due to a devaluation of the currency of Japan against US dollar.

This is the first time in the last five years that the export earnings from Japan registered a negative growth, according to the Export Promotion Bureau data available on its web site.

The export earnings from Japan witnessed a continuous positive growth in FY14, FY13, FY12, FY11 and FY10 and the earnings were at $862.07 million, $750.26 million, $600.52 million, $434.12 million and $330.55 million respectively.

The RMG (knitwear and woven) export to Japan fell by 0.44 per cent to $159.57 million in the July-September period in the FY 2014-15 compared with that of $160.28 million in the same period of the FY 2013-14.

The export earnings from the woven garments fetched $86.01 million with a 4.79-per cent negative growth while the earnings from knitwear fetched $73.57 million with a 5.17-per cent positive growth.

Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association vice-president Shahidullah Azim told New Age that this was the impact of the industrial incidents as well as the political turmoil that took place in the country last year.

‘Some buyers have been observing the improvements of compliance issue in the readymade garment sector and we hope that they will come back within January-February next year and we will be able to rebound in the Japan market,’ he said.

The footwear export in July-September period in the current financial year to the Japan market registered a 24.27-per cent negative growth to $27.29 million against $36.04 million in the same period of the financial year 2013-14, the EPB data showed.

The export earnings from leather and leather products to Japan stood at $10.07 million in the first quarter of the FY 2014-15 against $10.09 million in the same period of the financial year 2013-14.

Nazmul Hassan Sohail, former vice-president of Leather Goods and Footwear Manufacturers and Exporters Association of Bangladesh, said that this was the impact of the political turmoil in last year.

‘During the turmoil our competitive countries Vietnam and India gained their capacity and grabbed many orders from Japan,’ he said.

The restoration of the market share would depend on political stability, security and protection of buyers and efficient traffic management as good number of buyers shifted their order to Vietnam and India due to lack of confidence, Nazmul said.

Khondoker Golam Moazzem, additional research director at the Centre for Policy Dialogue, however, said that import getting costlier for Japan as the currency of the country was devaluated by 5 per cent against US dollar in last three months.

Not only from Bangladesh, but the global import in Japan registered a negative growth due to the currency devaluation, he said.

Moazzem said that recently Japan had increased consumption tax which impacted on the people’s purchasing capacity.

‘Not supply side but the issues of the demand side are the main concerns for the slow growth in the Japan market,’ he said.