Dr Khondaker Golam Moazzem on RMG sector growth

Published in Dhaka Tribune on Sunday, 7 December 2014.

Dhaka Apparel Summit kicks off today

Ibrahim Hossain Ovi

It aims to brand Bangladesh and draw roadmap to achieve 2021 apparel export target

B1-20141206-RajibDhar-4773
A three-day Dhaka Apparel Summit 2014 will be held today at BICC : Photo: Rajib Dhar

The “Dhaka Apparel Summit-2014” begins here today, aimed at drawing a roadmap to reach an apparel export target of US$50bn by the year 2021 when the nation will celebrate the golden jubilee of the country’s independence.

It would be the first ever summit being organised by the apex trade body for the apparel industry as part of its effort to brand Bangladesh.

Through Dhaka Apparel Summit 2014, Bangladesh will present its progress on fire, electrical and structural safety made in last one year after the Rana Plaza incident. It also will focus the initiatives taken to ensure a sustainable development for RMG sector and a road map to earn $50bn on the 50th anniversary of Bangladesh on 2021.

The 3-day conference is also to draw an outline for the sustainability of the RMG sector, employing around 4.4 million workers to generate an export earnings of about US$25, 81% of the country’s total export earnings and over 10% of GDP.

Prime Minister Sheikh Hasina is scheduled to inaugurate the summit at 9am at Bangabandhu International Conference Centre in Dhaka, BGMEA President Atiqul Islam said while adressing a press briefing yesterday in the city.

Brands, fashion designers, sourcing executives and experts from home and abroad, international organisations, employers, private sectors, workers’ representatives, civil society organisations, buyers and academics will join the summit to share their experiences and gather knowledge about Bangladesh’s apparel industry.

In the past, Bangladesh Garments Manufacturers and Exporters Association (BGMEA) used to organise BATEXPO (Bangladesh Apparel and Textile Exposition) to make Bangladesh familiar with the global buyers as an RMG producing and exporting country.

By now, Bangladesh is known across the globe as the maker of best and quality products. At this stage the country needs branding.

“The summit is aimed at branding of Bangladesh and drawing a road map to reach the export target of $50 billion,” BGMEA vice president Shahidullah Azim told the Dhaka Tribune.

He said the stakeholders would give their opinions at the summit on how they can contribute to make the dream true.

The recommendations and opinions to be mobilised from the conference would be filtered and converted into policies to make the dream comes true and ensure a sustainable RMG sector.

It is also expected that the inputs would help address the loopholes and obstacles in the run up to achieve the vision.

At present, the country’s RMG market share is 5% and to reach the vision of 2021 to become a middle-income country, Bangladesh will have to grab 8% share in the global market.

“Enhancement of productivity is a must to reach the peak of exports,” said the BGMEA vice president. “We are going to launch Center of Excellence for Bangladesh Apparel Industry (CEBAI) to improve productivity through research and development.”

The centre is expected to help increase productivity by developing skilled and semi-skilled workers through giving market-responsive training or providing support for skill development endeavour by any member company.

‘It’s a positive sign to go ahead with long term target but the question is how they could meet the target and what kind of initiatives have been taken,” said Khondaker Golam Moazzem, additional director (research) of the Centre for Policy Dialogue.

To achieve the target, we need 17% growth per year. Though the initiatives a little bit ambitious, it was needed to reach the target, he said.

The interest rate on loans could be brought down to single digit for the industry, and for this, there should have transparency in the banking sector, he added.

The summit is scheduled to have several sessions to discuss issues, including road communication, environmental sustainability, workplace safety and sustainable production, remediation financing for transforming Bangladesh garment industry, responsible sourcing and productivity enhancement, ensuring workplace tranquility, and helping Bangladesh to become a middle income country through RMG.

The session would be participated by representatives from governments of Bangladesh and other countries, international organisations, employers, private sectors, workers’ representatives, civil society organisations, brand representatives, buyers and academics.

The discussions would benefit the RMG producers by enriching their knowledge about latest apparel technologies and fashion. The summit would also help domestic apparel makers build a bridge with the global buyers as well as experts.

In the summit, there will be a safety expo titled “Bangladesh Building and Fire Safety Expo 2014” to be participated by globally recognised safety equipment producers. They will display products and demonstrate several drills to raise awareness among the factory owners.

 

Published in Prothom Alo

ঢাকা অ্যাপারেল সামিট আজ শুরু
শ্রমিকদের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে অবশেষে উদ্যোগ

শুভংকর কর্মকার

প্রতিযোগী দেশগুলোর চেয়ে তৈরি পোশাকশ্রমিকদের উৎপাদনশীলতার দিক দিয়ে পিছিয়ে আছে বাংলাদেশ। তৈরি পোশাক রপ্তানিতে দীর্ঘদিন ধরেই শীর্ষ অবস্থানে আছে চীন। দেশটির শ্রমিকদের উৎপাদনশীলতা ১০০ ধরা হলে ভারতে ৯২, পাকিস্তানে ৮৮, বাংলাদেশে ৭৭ ও কম্বোডিয়ায় ৬৮ শতাংশ।

আন্তর্জাতিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ম্যাককেনজির প্রতিবেদনে এই পরিসংখ্যান উঠে আসে। বিষয়টি ব্যাখ্যা করলে দাঁড়ায়, চীনের একজন পোশাকশ্রমিক নির্দিষ্ট সময়ে ১০০ ডলার পণ্য উৎপাদন করলে সেই একই সময়ে বাংলাদেশের শ্রমিক করেন ৭৭ ডলারের। ম্যাককেনজির প্রতিবেদনে শ্রমিকদের উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর ওপর জোর দেওয়া হয়।

প্রতিবেদনটি প্রকাশের পর দুই বছর পার হয়ে গেছে। তবে দেরিতে হলেও পোশাকশ্রমিকদের দক্ষতা বাড়াতে উদ্যোগ নিয়েছে পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) সঙ্গে বিজিএমইএ যৌথভাবে একটি প্রকল্প নিয়েছে। এর অধীনে সেন্টার অব এক্সিলেন্স ফর বাংলাদেশ অ্যাপারেল ইন্ডাস্ট্রি (সিইবিএআই) গঠন করা হয়েছে। এ কেন্দ্রের মাধ্যমে শ্রমিকদের দক্ষতার উন্নতির প্রশিক্ষণের পাশাপাশি পোশাকশিল্পের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ, পূর্বাভাস ও নীতিনির্ধারণ বিষয় নিয়ে গবেষণা হবে।

জানা যায়, সেন্টার স্থাপনের জন্য ইতিমধ্যে আশুলিয়ায় ছয় হাজার ৯০০ বর্গফুটের একটি ফ্লোর ভাড়া নেওয়া হয়েছে। আগামী জানুয়ারি থেকে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হবে। কেন্দ্রটির মাধ্যমে দুই বছরের মধ্যে পাঁচ থেকে ছয় হাজার শ্রমিককে প্রশিক্ষণ দেওয়া যাবে। আর গবেষণার জন্য ঢাকায় আলাদা ভবন ভাড়া করা হবে। তবে এ কার্যক্রম কবে শুরু হবে, সেটি এখনো নির্ধারিত হয়নি। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে চলতি বছরের জুনে বিজিএমইএ ও আইএলওর মধ্যে একটি চুক্তি হয়। তিন বছরের এ প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ১৫ লাখ ডলার। দেশীয় মুদ্রায় যা প্রায় এক কোটি ২০ লাখ টাকা। এ অর্থের জোগান দেবে সুইডিশ ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট এজেন্সি (সিডা) ও এইচঅ্যান্ডএম।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আজ তিন দিনব্যাপী অ্যাপারেল সামিট উদ্বোধনের পাশাপাশি এ সেন্টারের উদ্বোধন করবেন।

এদিকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের সুবর্ণজয়ন্তীতে ২০২১ সালে পোশাক রপ্তানি পাঁচ হাজার কোটি ডলারে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে বিজিএমইএ। গত অর্থবছর এ খাতের রপ্তানি আয় ছিল দুই হাজার ৪৪৯ কোটি ডলার। শিল্পের উদ্যোক্তারা বলছেন, আগামী ছয় অর্থবছরের মধ্যে এ পরিমাণ রপ্তানি আয় অর্জন করতে হলে নতুন করে দুই থেকে তিন লাখ দক্ষ শ্রমিকের প্রয়োজন হবে।

বিজিএমইএর সহসভাপতি শহিদউল্লাহ আজিম বলেন, ‘শ্রমিকদের দক্ষতা বাড়ানো গেলে উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে। আর এটি হলে উৎপাদন খরচ কমে আসার পাশাপাশি আমাদের প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।’

জানতে চাইলে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) অতিরিক্ত গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম প্রথম আলোকে বলেন, শ্রমিকদের অদক্ষতা, প্রক্রিয়াগত দুর্বলতাসহ বিভিন্ন কারণে উৎপাদনশীলতা কম হয়। সেই বিচার এই সেন্টারের মাধ্যমে শ্রমিকদের প্রশিক্ষিত করে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করার সুযোগ আছে। একই সঙ্গে সেন্টারের প্রশিক্ষকদেরও প্রশিক্ষণ দেওয়া দরকার।

সিপিডির এই গবেষক বলেন, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রভাবমুক্ত হয়ে স্বাধীনভাবে সেন্টারটি পরিচালনা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ ক্ষেত্রে দক্ষ পরিচালক নিয়োগ করাটা খুবই জরুরি। এটি সম্ভব হলে ভালো ফল পাওয়া যাবে। অন্যদিকে মানসম্পন্ন গবেষণায় জোর দিতে হবে, যাতে ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা যায়।