Professor Mustafizur Rahman on green funding for SME, industry infrastructure

Professor Mustafizur Rahman on green funding for SME and industry infrastructure, while addressing a discussion on “Access to Finance: Environmental Sustainability in the Textile Sector,” organised by Policy Research Institute of Bangladesh (PRI) on 14 February 2015.

cpd-mustafizur-rahman-green-rmg-sme-industry-infrastructure

More news reports on the event published on Sunday, 15 February 2015.

Published in The Daily Star

BB to create $500m green fund for textile

Star Business Report

The central bank will set aside $500 million of low-cost funds for textile factories to help them adopt eco-friendly technologies and practices, Governor Atiur Rahman said yesterday.

The money will come in addition to the existing export development fund (EDF) of $1.5 billion and will be named Green EDF, he told a discussion at the office of Policy Research Institute of Bangladesh in Dhaka.

PRI organised the discussion on “access to finance: environmental sustainability in the textile sector” in association with the International Finance Corporation.

Rahman came up with the decision instantly after a number of bankers and economists stressed the need for such a fund for the textile sector.

At present, Bangladesh Bank is offering the EDF to exporters at a rate of LIBOR (London Interbank Offered Rate) plus 2.5 percent for six months. An exporter can borrow a maximum of $15 million in foreign currency.

“The criteria for accessing the fund by the wet processing units, which are also export-oriented or providing supplies to the garment sector, should be considered in view of the overall sustainability of the textile sector,” said Ahsan H Mansur, executive director of PRI.

At the seminar, he presented a paper, which he prepared in association with Ifty Islam, managing partner of AT Capital.

Mansur said inefficient resource use and poor environmental practices are major challenges for the textile sector. The textile factories in Dhaka currently consume 1,500 billion litres of groundwater annually to produce five million tonnes of fabric, with every kg of fabric gobbling up 300 litres against the global standard of 100 litres per kg of fabric.

Mansur said making funds available does not guarantee that entrepreneurs would use the resources.

“Education and awareness is important. Besides, customs and supplementary duties should be eliminated for importing cleaner technology equipment and machinery.”

The BB governor said the country’s garment sector would not be able to reach the $50 billion export target by 2021 without adopting green technologies.

Rahman called for a separate allocation in the budget to promote green financing in the textile sector. “Budgetary allocation makes it possible to provide low-cost funds.”

The BB chief said the progress in the textile sector has also brought in multiple challenges in urban expansion, land use, workplace safety and environmental safeguards.

For example, textile dyeing and finishing units in Bangladesh are known to be hugely wasteful in water usage as they consume five times the best practice benchmark.

The toxic discharges of the industry pollute both surface and ground water which has serious consequences for all living beings.

“Long-term sustainability of the industry greatly lies in its ability to produce green textile products mainly due to growing consumer demand for eco-friendly products,” the governor said.

Rahman also said a green development policy should be incorporated into the next five-year plan of the country.

Mohammed Abdul Jabbar, managing director of DBL Group, said with an initial investment of $100,000, his company was able to reduce wastage of water, energy, steam, dye and chemical worth $500,000 within a year. “So, it is a matter of mindset. It is not a big deal.”

Mustafizur Rahman, executive director of Centre for Policy Dialogue, said environmental sustainability is very important for the country’s mid- and long-term development.

“The country will be able to raise its garment exports to $50 billion by 2021 if the factories are eco-friendly.”

Ifty Islam said environmental sustainability has become a central point of China’s five-year plan although the country is infamous for environmental pollution. “We will have to do the same.”

Faruque Hassan, a former vice president of Bangladesh Garment Manu-facturers and Exporters Association, said the factories need financial support from the government and price support from buyers to go for eco-friendly practices.

Abrar Anwar, chief executive officer of Standard Chartered Bangladesh, said financing would not be available for factories if they are not eco-friendly.

Mamun Rashid, chairman of Financial Excellence Ltd, and Mrinal Sircar, programme manager of Bangladesh Water PaCT, also spoke.

 

Published in Prothom Alo

বস্ত্র খাতের উন্নয়নে ৫০ কোটি ডলারের তহবিল হচ্ছে

নিজস্ব প্রতিবেদক

বস্ত্র খাতের টেকসই উন্নয়নে ৫০ কোটি ডলারের বিশেষ তহবিল গঠন করবে বাংলাদেশ ব্যাংক। দেশে পরিবেশবান্ধব শিল্পকারখানা গড়ে তোলার কাজে ব্যয় করা হবে এ তহবিলের অর্থ।

বেসরকারি গবেষণাপ্রতিষ্ঠান পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট (পিআরআই) আয়োজিত এক সেমিনারে গতকাল শনিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, এটি হবে একটি পুনঃ অর্থায়ন তহবিল; যা থেকে ১০ শতাংশ সুদে উদ্যোক্তাদের ঋণ দেওয়া হবে। এর মধ্যে সরকার ভর্তুকি বাবদ ৬ শতাংশ সুদের সমপরিমাণ অর্থ দেবে। ফলে গ্রাহক পর্যায়ে সুদের হার দাঁড়াবে ৪ শতাংশ। তহবিলটির নাম ‘সবুজ রপ্তানি উন্নয়ন তহবিল-২’ হতে পারে বলে গভর্নর উল্লেখ করেন।

‘বস্ত্র খাতের টেকসই উন্নয়নে অর্থায়নের সুবিধা’ শীর্ষক এ সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন পিআরআইয়ের নির্বাহী পরিচালক আহসান এইচ মনসুর। সংস্থাটির ঢাকার বনানীর কার্যালয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

আতিউর রহমান বলেন, ‘নারী উদ্যোক্তাদের জন্য পুনঃ অর্থায়ন তহবিল যেভাবে জনপ্রিয় করা হয়েছে, সেভাবে সবুজ অর্থায়নের উদ্যোগটিও জনপ্রিয় করা সম্ভব। বস্ত্র খাতকে আমরা সবুজ শিল্প হিসেবে পরিচিত করব। এটি করতে পারলে বাংলাদেশের রপ্তানি খাতের ভবিষ্যৎ আরও ভালো হবে। ২০২১ সালের মধ্যে আমরা পণ্য রপ্তানির মাধ্যমে পাঁচ হাজার কোটি ডলার আয় করতে চাই।’ তিনি জানান, দেশে বর্তমানে পুনঃ অর্থায়ন তহবিলের আওতায় ৪৭ ধরনের আর্থিক কার্যক্রমে সুবিধা দেওয়া হয়। ২০১৬ সালের মধ্যে সব আর্থিক প্রতিষ্ঠান তাদের ঋণের কমপক্ষে ৫ শতাংশ পরিবেশবান্ধব অর্থায়ন খাতে বিতরণ করবে।

গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সিপিডির নির্বাহী পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, অনেক প্রতিষ্ঠান আছে, অর্থের অভাবে টেকসই উন্নয়নে পর্যাপ্ত অবকাঠামো তৈরি করতে পারে না। এমন ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পপ্রতিষ্ঠানকে এ ধরনের সহায়তা দেওয়া উচিত। তিনি মনে করেন, টেকসই রপ্তানি খাতের জন্য মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিতে হবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের উপদেষ্টা আখতারুজ্জামান মনে করেন, টেকসই উন্নয়নের বিষয়টি সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় বিস্তারিত থাকা দরকার।

ফাইন্সিয়াল এক্সিলেন্স লিমিটেডের চেয়ারম্যান মামুন রশিদ বলেন, অতীতে পুনঃ অর্থায়ন তহবিলের অনেক অপব্যবহার হয়েছে।

সেমিনারে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ওয়াটার প্যাক্টের কর্মসূচি ব্যবস্থাপক মৃণাল সরকার, বিজিএমইএর সাবেক সহসভাপতি ফারুক হাসান, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবরার এ আনোয়ার প্রমুখ।