Published in The Daily Star on Sunday, 26 April 2015.
10 conferences abroad this year to attract investment
Star Business Report
The Centre for Non-Resident Bangladeshis, a non-profit organisation, will organise 10 conferences in as many countries this year to attract investment and remittance from Bangladeshis living abroad and brand the country.
The events will take place in Dubai, Saudi Arabia, Qatar, Kuwait, Malaysia, Australia, France, Italy, the UK and the USA. Last year, the centre arranged 14 conferences in the Middle East, the UK, the USA and other countries, MS Shekil Chowdhury, chairperson of the centre, said at the inaugural of World Conference Series 2015 at the capital’s Sonargaon Hotel.
Bangladesh logged in $14.23 billion in remittance in fiscal 2013-14 to make it the seventh highest remittance receiving country, according to the World Bank.
The country is expected to receive about $15 billion in remittance this fiscal year, said Bangladesh Bank Governor Atiur Rahman.
Rahman said the country’s 7 percent remittance growth this year is the highest in South Asia, as the regional average is 4.5 percent.
There are nearly one crore Bangladeshis living abroad. Their contribution accounts for about 66 percent of the country’s foreign currency reserves, providing Bangladesh a strong external stability.
About 23.5 lakh Bangladeshis went abroad in the last five years for jobs, he said.
“Bangladeshis are scattered in some 157 countries. They have high reputation as hard-working and good-natured people,” Rahman said, while hailing the migrant workers as national heroes.
The central bank has maintained a stable exchange rate such that the remittance recipients get the best value of the money their loved ones sent by toiling abroad, he said.
“Besides, we have made sure the recipients get the money as soon as possible. If we hear allegations of delay against banks, we don’t spare them.”
He went on to recommend skills training for the outbound migrant workers so that the remittance income can be raised.
“NRBs are also making investments in the country apart from sending remittance.”
The governor said the channelling of remittance through informal avenues has also gone down to single digit now, from 60 percent in the last five years, and it is evident from the gap in rates of the American greenback between the formal and curb markets.
Rahman said the time has come for introducing pension scheme for the private sector. “This can be started with the NRBs.”
He said if banks can introduce pension scheme for the NRBs they would be able to pool in a huge amount of foreign currencies for the long haul, which will ultimately help the lenders finance long-term projects.
Rahman also said attracting investment requires a congenial climate, and urged all political parties to work towards restoring full normalcy.
The governor also announced the central bank’s readiness to work as a regulator in the private sector pension scheme if it takes time for the finance ministry. HT Imam, political adviser of the prime minister, said he strongly supported the private pension scheme.
He called for providing language skills before the migrant workers leave the country for jobs. “This will save them from exploitation.”
Mustafizur Rahman, executive director of the Centre for Policy Dialogue, said the new century would bring in new opportunities and challenges for the NRBs.
NRBs and their remittance will play a key role in the implementation of the upcoming Sustainable Development Goals, he said.
The economist also said a part of the labour market in developed economies would open as a result of the successful negotiations under the World Trade Organisation.
If only 3 percent of their labour markets open up for the developing economies it would be worth $150 billion.
“So, there will be a lot of opportunities. But are we ready? Do we have the right skills?” he asked.
Gowher Rizvi, international affairs adviser to the prime minister, said the government attaches utmost importance to the contribution of NRBs.
He also said Bangladesh needs to proclaim what it has achieved in recent years more to boost its image. “We can’t think of anyone who could do the work better than the NRBs.”
The centre also bestowed upon lifetime achievement awards to Khondkar Ibrahim Khaled, a former deputy governor of Bangladesh Bank, for his contribution to the economy and banking, and Nasir A Choudhury, managing director of Green Delta Insurance Company, for his contribution to the insurance sector.
The centre also gave away awards to banks for bringing remittance to the country. The top 10 award winning banks are: Islami, Agrani, Sonali, Janata, National, Pubali, Bank Asia, Brac, Prime and City.
Banks such as Dutch-Bangla, Southeast, AB, NCC, Dhaka, Mercantile, Krishi, Trust, United Commercial, and Mutual Trust were given appreciation awards.
It also awarded Standard Chartered Bangladesh for bringing in the highest amount of remittance among foreign banks in the country and Social Islami Bank for registering the highest growth in channelling remittance into the country in fiscal 2013-14.
Hafiz Ahmed Mazumder, chairman of Pubali Bank, also spoke.
Published in Prothom Alo
এনআরবি সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান
প্রবাসীদের জন্য পেনশন স্কিম চালুর প্রস্তাব
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ‘পেনশন স্কিম’ চালুর কথা বলেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান। এর সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এইচ টি ইমামও।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেছেন, প্রবাসীরা দেশে রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন। তাঁদের জন্য সরকারি কর্মকর্তাদের মতো একটি পেনশন স্কিম চালু করা যেতে পারে। এ জন্য সরকারকে নিয়ন্ত্রক (রেগুলেটর) ঠিক করতে হবে। কিন্তু যত দিন পর্যন্ত তা না হচ্ছে, তত দিন বাংলাদেশ ব্যাংক এর দায়িত্ব নিতে পারে।
আর এইচটি ইমাম বলেন, ‘পেনশন স্কিমের বিষয়টি আমি সমর্থন করি। কারণ গ্রামেগঞ্জে প্রবাসীদের পাঠানো অর্থ নিয়ে খুনোখুনিও হয়। কয়েক বছর ধরে টাকা পাঠানোর পর অনেকে দেশে ফিরে দেখেন, তাঁর কোনো টাকাই জমা নেই।’
রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে গতকাল শনিবার সেন্টার ফর এনআরবি (নন রেসিডেন্ট বাংলাদেশি বা অনাবাসী বাংলাদেশি) আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে পেনশন স্কিম নিয়ে এমন কথাই বলেছেন সরকারের এই দুই দায়িত্বশীল ব্যক্তি।
অনুষ্ঠানটি আয়োজন করা হয় বিশ্বের ১০টি দেশে অনাবাসী সম্মেলন অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করার জন্য। সম্মেলন হবে যুক্তরাষ্ট্র, দুবাই, সৌদি আরব, কাতার, কুয়েত, মালয়েশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, ইউরোপ, যুক্তরাজ্য ও কানাডায়। আগামী ১০ মে প্রথম সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে নিউইয়র্কে। আর নভেম্বরে ঢাকায় অনুষ্ঠানের মাধ্যমে টানা সম্মেলনের সমাপ্তি ঘটবে।
এসব তথ্য জানান সেন্টার ফর এনআরবির চেয়ারম্যান এম এস সেকিল চৌধুরী। এ সময় তিনি প্রবাসী-আয় (রেমিট্যান্স) পাঠানোর জন্য প্রবাসীদের নগদ সহায়তা দেওয়ার প্রস্তাব করেন।
অনুষ্ঠানের অতিথি আতিউর রহমান জানান, গত বছর দক্ষিণ এশিয়ায় প্রবাসী-আয় আসার প্রবৃদ্ধি যেখানে ছিল ৪ দশমিক ৫ শতাংশ, সেখানে বাংলাদেশে এ হার ৭ শতাংশ। দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ৬৬ শতাংশই আসে প্রবাসী-আয় থেকে।
প্রবাসী-আয়ের ওপর নগদ সহায়তা প্রসঙ্গে গভর্নর বলেন, এটি দেওয়া কঠিন। কারণ, প্রবাসীর সংখ্যা অনেক। তবে দুটি উপায়ে ঠিকই নগদ সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। প্রথমত, যেকোনো মূল্যে মুদ্রার বিনিময় হার স্থির রাখা হচ্ছে যাতে প্রবাসীদের স্বজনেরা কম টাকা না পান। দ্বিতীয়ত, বিশ্বের যেকোনো স্থান থেকে এখন এক দিনেই টাকা পাঠাতে পারছেন প্রবাসীরা।
অনুষ্ঠানের অতিথি প্রধানমন্ত্রীর আরেক উপদেষ্টা গওহর রিজভী বলেন, সামাজিক উন্নয়নের মাধ্যমে বাংলাদেশ এখন প্রবৃদ্ধি অর্জনকারী দেশে পরিণত হয়েছে।
সেন্টার আর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, এখন কৌশলগত উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জন করতে হলে প্রধান ভূমিকা পালন করবে প্রবাসী-আয় ও প্রবাসীরা। তিনি বলেন, ‘উন্নত দেশগুলো তাদের শ্রমবাজারের একটি অংশ উন্মুক্ত করবে। আমরা িক এর জন্য তৈরি? যদি তারা তাদের ৩ শতাংশ বাজার উন্মুক্ত করে, তাহলেও ১৫ হাজার কোটি ডলারের বাজার হবে। এটা আমাদের জন্য বিরাট সম্ভাবনা।’
অনুষ্ঠানে ব্যাংকিং খাতে অবদানের জন্য খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ ও বিমা খাতে অবদানের জন্য নাসির এ চৌধুরীকে আজীবন সম্মাননা পদক দেওয়া হয়। আর ইসলামী ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, সোনালী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, ব্র্যাক ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক ও সিটি ব্যাংককে দেওয়া হয়েছে ‘টপ টেন রেমিট্যান্স’ পদক। এ ছাড়া ডাচ্-বাংলা ব্যাংক, সাউথ ইস্ট ব্যাংক, এবি ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, কৃষি ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক ও মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংককে ‘অ্যাপ্রিসিয়েশন’ পদক দেওয়া হয়েছে। প্রবাসী-আয় আনায় সেরা বিদেশি ব্যাংকের পদক পেয়েছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক। প্রবাসী-আয় আনায় বেশি প্রবৃদ্ধি করায় পদক পেয়েছে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক।
আয়োজকেরা জানান, সেন্টার ফর এনআরবি ২০১৪ সালে ঢাকায় এনআরবি সম্মেলন করে। এরপর ওই বছর আরও ১৪টি দেশে এনআরবি সম্মেলনের আয়োজন করে সংস্থাটি।