Published in The Daily Star on Tuesday, 1 September 2015.
Smart policy crucial for apparel export growth
Analysts speak at a seminar organised by HSBC
Star Business Report
Effective policy and its timely implementation are crucial for the garment sector in Bangladesh to tap the potential that exporters, the government and international organisations often discuss.
“We need smart policies and their smart implementation. Besides, the labour law has to be implemented honestly to ensure the factories are safer and worker rights are respected,” said Prof Mustafizur Rahman, executive director of Centre for Policy Dialogue.
Both KM Rezaul Hasanat, chairman of Viyellatex Group, and MA Jabbar, managing director of DBL Group, said the government has taken a lot of initiatives following the twin tragedies — Rana Plaza building collapse and the Tazreen Fashions fire.
“But our expectations are higher than what the government is doing,” said Hasanat, a leading exporter in Bangladesh.
Jabbar, another leading exporter, said there are policies and initiatives in place, but implementation is slow. “It should pick up.”
They were speaking at a panel discussion on ‘Sustainable Development of Apparel Export: Priorities and Way Forward’ at the Westin Dhaka yesterday.
HSBC Bangladesh organised the seminar where business leaders, exporters, experts and economists discussed the potential and challenges faced by the apparel sector.
Bangladesh not being included in the latest list of the countries eligible for the US preferential trade benefit is an example of how delayed implementations of reforms could cost a country.
Although the US generalised system of preferences (GSP) used to bring negligible benefits to Bangladesh in terms of export earnings, as only five percent of the country’s exports going to the US market were covered by the duty-break, it was important for the country’s image, as many economists pointed out earlier.
The non-inclusion of Bangladesh in the new GSP-eligible country list is a testament to the problems that the country’s manufacturing sector confronts. Many of the conditions laid out by the US administration when it revoked the facility for Bangladesh in 2013 were related to the garment sector.
Jalal Ahmed, additional secretary to the finance ministry, said the government has identified the challenges faced by the sector. Infrastructure, such as port services, transport and railway, are being improved, he added.
The government has also taken steps to train workers to meet demand; it will train 1.5 million people in the garment sector in the next seven years, he said.
The garment factories will also train another 110,000 workers, according to Ahmed.
Francois de Maricourt, chief executive of HSBC Bangladesh, said the apparel sector is extremely important for GDP growth, as it has been helping Bangladesh achieve about 6 percent growth on an average in recent years.
Bangladesh needs to take a sustainable growth path to achieve the $50 billion apparel export target for 2021, he added.
Maricourt said he did not have a positive perception about the country when he came to Bangladesh a year ago. “I soon found out that there was a gap between perception and reality.”
Bhuvnesh Khanna, managing director and country head of commercial banking at HSBC Bangladesh, said the sector should not only think about who are the competing nations today, but also tomorrow.
“The opportunities are clear. The resilience of the sector is amazing, which also needs to be taken into account.”
Syed Ferhat Anwar, a professor of Institute of Business Administration at the University of Dhaka, said international buyers are doing business with Bangladeshi suppliers because of the cost efficiency the latter offers. “We will have to ensure these competitive advantages.”
The professor said the Accord and the Alliance — the two groups of international buyers that inspected their suppliers on safety standards — have inspected more than 3,000 factories but found only 30 faulty.
The country should create more managers to run the factories, instead of hiring mid-level managers from the competitor countries, he added.
Reaz-Bin-Mahmood, vice president of Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association, said there are questions on ethical buying and whether the buyers are paying the right price.
The sector’s productivity that now stands at 75 percent has to be improved as the country’s competitors are operating at up to 85 percent, he added.
Bangladesh’s garment exports, the second largest in the world after China’s, emerged as the biggest earner of foreign currency for the country in the last three decades. Over 80 percent of the country’s export earnings come from the sector that employs more than 4 million people.
Garment exports grew 4.08 percent to $25.5 billion in fiscal 2014-15, which is 42 times than the amount in 1984, according to data from the Export Promotion Bureau.
The discussion was part of the sixth HSBC Export Excellence Awards that will be awarded later this year. Companies can file nominations until September 17.
Published in Prothom Alo
এইচএসবিসির আলোচনায় বক্তারা
পোশাক খাতে সক্ষমতা বাড়ানোর আহ্বান
নিজস্ব প্রতিবেদক
তৈরি পোশাক খাতের রপ্তানি ২০২১ সালের মধ্যে পাঁচ হাজার কোটি ডলারে নিয়ে যেতে হলে বাংলাদেশের তুলনামূলক সুবিধাকে প্রতিযোগিতা সক্ষমতায় রূপান্তর করতে হবে। একই সঙ্গে এ খাতের দক্ষতা বাড়ানোর বিষয়টিও নিশ্চিত করতে হবে। আর এসব পরিবর্তন দ্রুততার সঙ্গে করতে না পারলে আফ্রিকাসহ উদীয়মান দেশগুলোর সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা কঠিন হবে।
বহুজাতিক বাণিজ্যিক ব্যাংক দ্য হংকং অ্যান্ড সাংহাই ব্যাংকিং করপোরেশনের (এইচএসবিসি) আয়োজনে এক আলোচনা অনুষ্ঠানে এমন মতামত দিয়েছেন তৈরি পোশাক ব্যবসায়ীসহ বিশেষজ্ঞরা। ‘ষষ্ঠ এইচএসবিসি এক্সপোর্ট এক্সিলেন্স পুরস্কার’ উপলক্ষে রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে গতকাল সোমবার তিন পর্বের আলোচনা অনুষ্ঠানের প্রথম পর্ব আয়োজিত হয়। গতকালের আলোচনার বিষয়বস্তু ছিল ‘তৈরি পোশাক রপ্তানির টেকসই উন্নয়ন-অগ্রাধিকার ও সামনে এগোনোর উপায়’।
আলোচনায় বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘বৈশ্বিক বাজার পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে বিভিন্ন নীতিমালা খুব দ্রুত ও বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে বাস্তবায়ন করতে হবে। এ জন্য আমাদের স্মার্ট নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে হবে।’
মোস্তাফিজুর রহমান পণ্য রপ্তানিতে বিশ্ববাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) শুল্কমুক্ত সুবিধা ১০ বছরে অর্জন করতে না পারাকে বাংলাদেশের বড় ব্যর্থতা হিসেবে চিহ্নিত করেন তিনি।
বিজিএমইএর সহসভাপতি রিয়াজ-বিন-মাহমুদ বলেন, শ্রমিকদের দক্ষতা বাড়াতে আমাদের অনেক কাজ করতে হবে। এ জন্য সরকারের সহযোগিতার পাশাপাশি ক্রেতারা যাতে পোশাকের ন্যায্যমূল্য দেন সেটি নিশ্চিত করতে হবে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব জালাল আহমেদ বলেন, আগামী সাত বছরে এ খাতের আরও ১৫ লাখ লোককে প্রশিক্ষণ দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সৈয়দ ফারহাত আনোয়ার বলেন, ‘অ্যাকর্ড-অ্যালায়েন্স তিন হাজারের বেশি কারখানা পরিদর্শন করে যে ছাড়পত্র দিয়েছে, সেটা কাজে লাগিয়ে আমাদের প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে হবে।’
আলোচনায় স্বাগত বক্তব্য দেন এইচএসবিসি বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফ্রান্সওঁয়া দ্য ম্যারিকো। এ ছাড়া ভিয়েলাটেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান কে এম রেজাউল হাসনাত, ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইল স্টার-এর বাণিজ্য সম্পাদক অরুণ দেবনাথ, দুলাল ব্রাদার্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ জব্বার, এইচএসবিসি বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ভুবনেশ খান্না প্রমুখ আলোচনায় অংশ নেন।