Published on Wednesday, 26 March 2014.
Published in Dhaka Tribune
Democratic System in Bangladesh
Civil society questions stance of International community
Sheikh Shahariar Zaman
Civil society has raised question if the international community has deviated from its position on the democratic system of Bangladesh after the January 5 general election.
“Many have questioned whether there is a deviation between pre- and post-election position of the international community,” distinguished fellow of the Centre for Policy Dialogue Debapriya Bhattacharya said after a meeting with the visiting European Union Parliament delegation yesterday.
“Before the election, it took a hard stand, but many expressed doubt after the election whether it continues to maintain the same position,” he said.
In reply the delegation informed that there was no change in the political position.
Led by Jean Lambert, chairperson of the delegation for relations with South Asia, the delegation undertook a mission to Bangladesh from March 24-25.
About the next election, the CPD fellow said, they discussed when, how and in what process it should be done.
“After the election, the EU on January 9 issued a statement where it mentioned a genuine dialogue and on that basis, it urged all to complete the process of holding an inclusive election,” he said.
Many of the participants gave their general views that dialogue is needed, but there is confusion as to whether both sides are equally interested to hold it.
“They are interested to know the civil society’s perspective on the post-election situation in Bangladesh,” he said.
They inquired about whether the civil society is under pressure, whether media is enjoying freedom and how the judiciary is functioning, issues of the judiciary and minorities and upazila elections.
Transparency International Bangladesh Executive Director Iftekharuzzaman said they wanted to know about the challenges of democratic space.
Jean Lambert said they discussed human rights and current situation with the civil society.
They also discussed what sort of engagement they have with the new parliament and with the government, she said.
The European Union Parliament mission came ahead of the first anniversary of the catastrophic Rana Plaza building collapse.
The delegation met Prime Minister Sheikh Hasina, Speaker Shirin Sharmin Chaudhury, Commerce Minister Tofail Ahmed, Foreign Minister AH Mahmood Ali and BNP Chairperson Khaleda Zia.
Published on UNB online
Civil society pushes for strengthening democratic institutions, protecting rights
It calls ICT Act a black law
UNBconnect
Civil society members here on Tuesday laid emphasis on taking proper measures to strengthen democratic institutions and protect minorities and indigenous people’s rights and human rights defenders, space for ‘mainstream’ opposition parties.
They expressed concern over the reported irregularities in the upazila elections now being held in phases, extrajudicial killings and disappearances; the Information and Communication Technology (ICT) Act apart from underlining the importance of ‘genuine dialogue’ among major political parties to hold the next national election in a free, fair and inclusive manner.
The observations were made during a meeting with the visiting delegation of the European Parliament (EP) at Sonargaon Hotel in the city.
Chairperson of the Delegation for Relations with South Asia Jean Lambert, other members of the cross-party EP delegation – John Attard-Montalto (Group of the Progressive Alliance of Socialists and Democrats), Salvador Sedo i Alabart (European People’s Party), and Niccolò Rinaldi (Alliance of Democrats and Liberals) and Head of Delegation of European Union (EU) to Bangladesh Ambassador William Hanna — were present.
Distinguished fellow of Centre for Policy Dialogue (CPD) Debapriya Bhattacharya, executive director of Transparency International Bangladesh (TIB) Dr Iftekharuzzaman and rights body Odhikar secretary Adilur Rahman Khan, among others, represented the civil society at the meeting.
Talking to reporters after the meeting, Debapriya said there has been confusion whether the strong position of the international community remains unchanged even in the post-election period and the civil society members wanted to know about it. “In response, they (EP delegation) wanted to tell us that there has been no change.”
On January 9, the European Union (EU) urged all the political parties to engage in genuine dialogue to hold transparent, inclusive and credible elections, putting the interests of the people of Bangladesh above everything.
“Many might wait until another election is held. But by this time the economy will have to keep functioning with uninterrupted investment and export. It needs to be ensured that the rights of the civil society, media and minorities are protected,” he said.
Debapriya also said the issue of ensuring rights and space for the mainstream opposition party was also given importance at the meeting.
On dialogue, he said they gave general opinion on talks. “But we have doubt whether all are interested in dialogue.”
Iftekharuzzaman said they discussed the EU statement issued after the January 5 elections, and mentioned that the EP delegation is willing to talk how the dialogue can be resumed.
Responding to a question, he said the ICT Act came up for the discussion as an example of barrier to freedom of speech. “We think it’s a black law. Some of its provision needs to be changed. It gives unlimited mandate to the law-enforcing agencies. So, there’s a scope of misusing power.”
The TIB chief also said there have been some examples on how the power can be misused. “So, we want its reforms.”
He also laid emphasis on strengthening the ‘key institutions of accountability’ keeping those free from politicization.
Meanwhile, meeting sources said Adilur Rahman also criticised the government for the ICT Act and claimed that with the ICT Act human rights defenders are being ‘targeted.’
Published in Prothom Alo
সংসদ নিয়ে ইইউর অবস্থান বদলায়নি
উপজেলা নির্বাচনের অনিয়ম, সহিংসতায় উদ্বেগ প্রকাশ
কূটনৈতিক প্রতিবেদক
উপজেলা নির্বাচনের ভোট জালিয়াতি ও সহিংসতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ইউরোপীয় পার্লামেন্ট (ইপি)। এতে নির্বাচনের স্বচ্ছতা ও গ্রহণযোগ্যতা কমছে মন্তব্য করে সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে নির্বাচন কমিশনের আরও জোরালো ভূমিকার আশা প্রকাশ করেছে ইপি।
গতকাল মঙ্গলবার ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) আবদুল মোবারকের সঙ্গে বৈঠকে জিন ল্যাম্বার্টের নেতৃত্বাধীন ইপি প্রতিনিধিদল এ অবস্থান তুলে ধরে।
এদিকে নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় প্রতিনিধিদলটি জানিয়েছে, একটি অর্থবহ সংলাপের মাধ্যমে নির্বাচন নিয়ে প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর বিরোধ নিষ্পত্তি এবং জনমতের প্রতিফলনকারী অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের ব্যাপারে তাদের অবস্থানের পরিবর্তন হয়নি।
ভারপ্রাপ্ত সিইসির সঙ্গে বৈঠকের পর জিন ল্যাম্বার্ট সাংবাদিকদের বলেন, ২০০৮ সালে সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছিল। কিন্তু এখন যা হচ্ছে, তাতে নির্বাচনের স্বচ্ছতা ও গ্রহণযোগ্যতা কমে যাচ্ছে এবং কমিশন পিছিয়ে যাচ্ছে। ইউরোপীয় পার্লামেন্ট নির্বাচন সুষ্ঠু করার ব্যাপারে কমিশনের কাছে আরও জোরালো ভূমিকা আশা করে।
ল্যাম্বার্ট বলেন, উপজেলা নির্বাচনে যারা ভোট জালিয়াতি ও সহিংসতা করেছে, ইউরোপীয় পার্লামেন্ট সে বিষয়ে সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষী ব্যক্তিদের শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি করছে। ইউরোপীয় পার্লামেন্ট বাংলাদেশে স্বাধীন ও শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন দেখতে চায়।
সংসদ নির্বাচন সম্পর্কে জানতে চাইলে প্রতিনিধিদলের প্রধান বলেন, নতুন কোনো নির্বাচনের দাবি তাঁদের নেই। তবে তাঁরা ভবিষ্যতের যেকোনো নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ চান।
নাগরিক সমাজের সঙ্গে মতবিনিময়: নাগরিক সমাজের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় ইউরোপীয় পার্লামেন্টের প্রতিনিধিদলটি জানায়, তারা বাংলাদেশের নির্বাচন-পরবর্তী পরিস্থিতি জানতে এসেছে। বিশেষ করে নাগরিক সমাজ, মানবাধিকার কর্মী ও গণমাধ্যমের অবস্থান ‘সংকুচিত হওয়ার’ বিষয়ে তারা জানতে চায়। নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা সুশাসনের বর্তমান পরিস্থিতি, প্রশাসনের রাজনৈতিকীকরণ, গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যা বেড়ে যাওয়া ও তথ্যপ্রযুক্তি আইন নিয়ে কথা বলেন। ইপি প্রতিনিধিদল এ সময় প্রধান রাজনৈতিক দলের রাজনৈতিক অধিকারের ওপর গুরুত্ব দিয়েছে।
মতবিনিময়ের পর জিন ল্যাম্বার্ট সাংবাদিকদের জানান, তাঁরা নাগরিক সমাজের কাছে বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি সম্পর্কে শুনেছেন। সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি, বিশেষ করে নির্বাচন ও সংলাপ নিয়ে নির্বাচনের আগে ও পরে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের ভূমিকা এক কি না, তা নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে নির্বাচনের আগে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সংলাপ ও সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচন নিয়ে জোরালো অবস্থানে ছিল। এখন তাদের অবস্থান কিছুটা নমনীয় কি না, এ প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এ সময় ইপি প্রতিনিধিদল দ্ব্যর্থহীনভাবে জানায়, সংলাপ ও সব দলের অংশগ্রহণে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে তাদের অবস্থানের কোনো পরিবর্তন হয়নি।
ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান তথ্যপ্রযুক্তি আইনটিকে কালো আইন অভিহিত করে এর বিভিন্ন ধারার পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব দেন। তিনি বলেন, এ আইনে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে অসীম ক্ষমতা দেওয়ায় ক্ষমতার অপব্যবহারের আশঙ্কা থাকছে।
অধিকার সম্পাদক আদিলুর রহমান খান বলেন, আইনজীবী হওয়ার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক সমর্থনের কারণে তিনি জামিন পেয়েছেন। তহবিল প্রায় বন্ধ হয়ে যাওয়ায় তাঁর সংগঠনের কাযক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে।
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পিস অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের (বিআইপিএসএস) মেজর জেনারেল (অব.) মুনীরুজ্জামান বলেন, নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের মতো প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী ও কার্যকর না হলে সুশাসন নিশ্চিত হবে না।
আদিবাসী নেতা সঞ্জীব দ্রং বলেন, রাজনৈতিক সহিংসতার সময় প্রতিবারই ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের অসহায়ভাবে দিন কাটাতে হয়।
ইউরোপীয় পার্লামেন্টের প্রতিনিধিদলটি স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সঙ্গে তাঁর কার্যালয়ে দেখা করে। দুই দিনের সফর শেষে ইপি প্রতিনিধিদলটি গতকাল ঢাকা ছেড়ে গেছে।
Published in The Daily Star
Stance on polls unchanged
says EU delegation
Diplomatic Correspondent
The international community still stands by its stance for a dialogue between the two major political parties for holding a transparent, inclusive and credible election in Bangladesh, the visiting European Parliamentary Delegation said yesterday.
The four-member team made the observation during an interaction with civil society members, who said they were confused about the international community’s role before and after the January 5 national polls.
The delegation, led by its Chairperson for relations with South Asia Jean Lambert, held a meeting with civil society members at Sonargaon Hotel in the afternoon, wrapping up its two-day tour.
During its visit, the delegation called on Prime Minister Sheikh Hasina, Speaker Shirin Sharmin Chaudhury, Commerce Minister Tofail Ahmed, Foreign Minister AH Mahmood Ali, and also had talks with BNP Chairperson Khaleda Zia, Election Commission officials, and leaders of the BGMEA and trade unions.
In response to a query from the visiting team about BNP’s boycott of the January 5 national election, Odhikar Secretary Adilur Rahman said massive rigging in recent upazila polls by the ruling Awami League justified BNP’s boycott of the election, said meeting sources.
Several civil society members expressed doubt whether the two parties are sincere about holding a dialogue to end the political impasse.
The civil society members also talked about the current state of governance, judiciary, politicisation of the administration, rise in extrajudicial killings and forced disappearances and the Information Communication Technology Law.
Talking to reporters after the meeting, Debapriya Bhattacharya, fellow of the Centre for Policy Dialogue, said they discussed issues related to the media, minorities, indigenous people, human rights, and independence of the judiciary.
Adilur told the envoys about his arrest and how “hundreds of political activists were tortured in police custody”. He termed the ICT act a draconian law under which he was detained, said the sources.
Referring to attacks on minority communities, indigenous leader Sanjeeb Drong said the minorities and indigenous communities fall victim to political violence in pre and post-election periods.
Maj Gen (Retd) Muniruzzaman said good governance cannot be ensured unless the Anti-Corruption Commission, the Election Commission and the National Human Rights Commission are empowered further and made effective.
European Union Ambassador William Hanna moderated the meeting.
Transparency International Bangladesh Executive Director Dr Iftekharuzzaman, Prof Meghna Guha Thakurata and former foreign secretary Farooq Sobhan, among others, spoke there.
Published on bdnews24.com online
He heads rightwing human rights group ‘Odhikar’.
He was detained on Aug 10 last year under Information and Communication Technology (ICT) Act for allegedly distorting facts about May 5 police drive against radical group Hifazat-e Islam activists in Dhaka’s Motijheel area.
He told the EU parliamentarians that opposition did not join the elections “because there was no possibility of having free and fair polls as became manifested in the recent Upazila elections”.
Jean Lambert of the Green Party or European Free Alliance, John Attard-Montalto from the Group of the Progressive Alliance of Socialists and Democrats, Salvador Sedo i Alabart from the European People’s Party, and Niccolò Rinaldi from the Alliance of Democrats and Liberals came to Dhaka on Sunday night.
Three of them left Tuesday night.
The delegation tried to assess the post-Jan 5 polls scenario and check on the progress of factory safety and workers rights ahead of first anniversary of Rana Plaza building collapse.
The worst-ever building collapse in April last year had killed more than 1,100 people, mostly garment workers.
The delegation met Prime Minister Sheikh Hasina, BNP Chairperson Khaleda Zia and senior ministers, apart from other stakeholders.
Centre for Policy Dialogue’s Distinguish Fellow Debapriya Bhattacharya told journalists after the meeting that there was “some confusion” whether the position of the international community remains unchanged even in the post-election period.
“The civil society members wanted to know about it,” he said.
In response, the EP delegation told them there had been no change.
On Jan 9, after the elections, the EU has urged all the political parties to engage in “genuine dialogue” to hold transparent, inclusive and credible elections, putting the interests of the people of Bangladesh above everything.
EU did not find the elections credible as more than half of the seats returned winners uncontested.
Published in The Financial Express
Civil society for strengthening democratic instts, protecting rights
Civil society members in Dhaka on Tuesday laid emphasis on taking proper measures to strengthen democratic institutions and protect minorities and indigenous people’s rights and human rights defenders, space for “mainstream” opposition parties.
They expressed concern over the reported irregularities in the upazila elections now being held in phases, extrajudicial killings and disappearances; the Information and Communication Technology (ICT) Act apart from underlining the importance of “genuine dialogue” among major political parties to hold the next national election in a free, fair and inclusive manner.
The observations were made during a meeting with the visiting delegation of the European Parliament (EP) at Sonargaon Hotel in the city. Distinguished fellow of Centre for Policy Dialogue (CPD) Debapriya Bhattacharya, executive director of Transparency International Bangladesh (TIB) Dr Iftekharuzzaman and rights body Odhikar secretary Adilur Rahman Khan, among others, represented the civil society at the meeting, according to a news agency.