Published in আমাদের সময় on Saturday 18 April 2020
১ কোটি ৭০ লাখ পরিবারকে দুই মাস নগদ অর্থ সহায়তা দিতে প্রয়োজন ২৭ হাজার কোটি টাকা, যা জিডিপির ১ শতাংশ।
ভাসমান মানুষের জন্য চলমান সরকারি খাদ্য বিতরণ কর্মসূচি অব্যাহত রেখে নির্দিষ্ট আয়ের নিচে থাকাদের নগদ অর্থ সহায়তা দেওয়ার পক্ষে সিপিডির সম্মানিত এই ফেলো। তার মতে, নগদ অর্থ দিলে খাদ্য কেনার পাশাপাশি ঘরের শিশুর জন্য দুধও কিনতে পারবেন মানুষ।
নিম্ন দারিদ্রসীমার নিচে বসবাসকারীরা অর্থ সহায়তার আওতায় আসবেন। প্রতি পরিবারে ৪ জন করে হলে ৭ কোটি মানুষ। পরিবার প্রতি ৮ হাজার টাকা হিসেবে এনেছি আমরা।
ন্যাশনাল আইডি কার্ডের সঙ্গে ট্যাগ করে দেওয়া হলে নগদ অর্থ সহায়তা কর্মসূচিতে অনিয়ম হওয়ার সুযোগ কম থাকবে। কেননা টাকাটা সরাসরি যাবে সহায়তা প্রার্থীর কাছে।
কোটি কোটি মানুষের খাদ্য সরবরাহ, আর সারাদেশে ২০-৩০ লাখ মানুষকে খাদ্য সহায়তা পৌঁছে দেওয়া দু’রকম।
মানুষের স্বাস্থ্যসুরক্ষা নিশ্চিত করতে যে ব্যয় দরকার, তা আরও বাড়াতে হবে।
চিকিৎসকদের স্বাস্থ্যসুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। করোনা শনাক্ত বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে চিৎিসা-সুবিধা বাড়ানোর প্রস্তুতি সম্পন্ন করা প্রয়োজন। কারণ টেস্ট বাড়তে থাকলে শনাক্তের সংখ্যাও বাড়বে।