At the first session of inter-governmental negotiations on Sustainable Development Goals (SDGs) at the United Nations in New York on Tuesday 20 January 2015, Dr Debapriya Bhattacharya made a presentation on Towards a UN Declaration in the Context of Post-2015 Development Agenda.
View Press Reports on the event
Published in The Daily Star
Political will critical for post-2015 development agenda: economist
Star Business Desk
Debapriya Bhattacharya, distinguished fellow of the Centre for Policy Dialogue, has stressed incorporation of aspirations of transformative changes, a credible work plan, and strong expression of political will in the upcoming international development agenda.
Global leaders need to commit themselves to a new framework of international partnership for development cooperation, Bhattacharya said at the United Nations in New York on Tuesday.
Being invited by the president of the United Nations General Assembly, he was addressing the first session of inter-governmental negotiations on sustainable development goals (SDGs).
“This would entail provisioning adequate resources for implementation of the SDGs, making space for private sector and non-state actors in the implementation process, putting in place a rigorous accountability mechanism, and operationalising an effective monitoring and review procedures,” Bhattacharya said in a statement released by CPD yesterday.
The session was co-chaired by the co-facilitators of the negotiations Macharia Kamau, ambassador of Kenya, and David Donoghue, ambassador of Ireland.
Bhattacharya, also chair of Southern Voice on Post-MDGs – a network of 48 think tanks from Asia, Africa and Latin America, in his presentation highlighted the issues that should find place in the political declaration on post-2015 agenda.
The global partnership for development for post-2015 should ensure an early and successful conclusion of other parallel international processes currently underway in the different areas, he said.
“These processes include negotiations in the areas of trade, transfer of technology, climate change, intellectual property rights, taxation and financial rules.”
Bhattacharya called upon the member-states of the UN to demonstrate visible political will to endow the post-2015 international agenda with necessary momentum.
Published in Samakal
জাতিসংঘের বৈঠকে দেবপ্রিয়
উন্নয়ন এজেন্ডা বাস্তবায়নে চাই রাজনৈতিক সদিচ্ছা
বিশেষ প্রতিনিধিআগামী দিনে বিশ্ব উন্নয়ন এজেন্ডা বাস্তবায়নে প্রয়োজন হবে আর্থ-সামাজিক রূপান্তরের আকাঙ্ক্ষা, বাস্তবসম্মত কর্মপরিকল্পনা এবং রাজনৈতিক সদিচ্ছার জোরালো প্রকাশ। সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য গত মঙ্গলবার নিউইয়র্কে জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যগুলো (সাসটেইনেব্ল ডেভেলপমেন্ট গোল্স্) নির্ধারণে আন্তঃরাষ্ট্রীয় পর্যায়ের বৈঠকের প্রথম অধিবেশনে এ কথা বলেন। ২০১৫-পরবর্তী উন্নয়ন এজেন্ডা অনুমোদন ও তার গতিশীল বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে সদস্য রাষ্ট্রগুলোর প্রতি রাজনৈতিক সদিচ্ছার দৃশ্যমান প্রকাশের আহ্বান জানান ড. দেবপ্রিয়।সিপিডি জানায়, এশিয়া, আফ্রিকা ও লাতিন আমেরিকার ৪৮টি চিন্তাকেন্দ্রের (থিঙ্ক ট্যাঙ্ক) সমন্বয়ে গঠিত নেটওয়ার্ক সাউদার্ন ভয়েস অন পোস্ট-এমডিজিস-এর সভাপতি ড. দেবপ্রিয় জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের সভাপতির আমন্ত্রণক্রমে এ সভায় যোগ দেন। অধিবেশনে যৌথভাবে সভাপতিত্ব করেন টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যগুলো নির্ধারণ প্রক্রিয়ার সঞ্চালকদ্বয়_ কেনিয়ার রাষ্ট্রদূত মাচারিয়া কামাও এবং আয়ারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত ডেভিড ডনোহিউ।২০১৫-পরবর্তী উন্নয়ন এজেন্ডার সঙ্গে যে রাজনৈতিক ঘোষণা আসবে, তাতে কী কী বিষয় অন্তর্ভুর্ক্ত হওয়া প্রয়োজন সে বিষয়ে বক্তব্য রাখেন ড. দেবপ্রিয়। এক্ষেত্রে তিনি বিশেষভাবে উল্লেখ করেন টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যগুলো বাস্তবায়নের জন্য পর্যাপ্ত সম্পদ বরাদ্দ, সার্বিক বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ায় ব্যক্তি খাত ও অন্যান্য বেসরকারি বিভিন্ন পক্ষের অংশগ্রহণের সুযোগ, সুষ্ঠু জবাবদিহি প্রক্রিয়া স্থাপন এবং কার্যকর পরিবীক্ষণ ও পর্যালোচনার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের কথা। তিনি বলেন, বিশ্ব নেতৃত্বকে অবশ্যই উন্নয়ন সহযোগিতায় অংশীদারিত্বের প্রস্তাবিত নতুন কাঠামোর প্রতি আন্তরিকভাবে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে।ড. দেবপ্রিয় আরও বলেন, ২০১৫-পরবর্তী উন্নয়ন অংশীদারিত্বের সাফল্যের জন্য অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক হবে বিভিন্ন ক্ষেত্রে চলমান আন্তর্জাতিক আলোচনার দ্রুত ও সফল নিপত্তি। এসব আলোচনার মধ্যে রয়েছে বিশ্ববাণিজ্য, প্রযুক্তি স্থানান্তর, জলবায়ু পরিবর্তন, মেধাস্বত্ব, কর ব্যবস্থাপনা ও আর্থিক খাত নিয়ন্ত্রণের মতো বিষয়।