Press Reports on Local Dialogue on Analysis of the National Budget FY2014-15

In collaboration with the Sacheton Nagorik Committee (SANAC), Sylhet at Rose View Hotel on Sunday 22 June 2014.

View more press reports on the dialogue

View local press reports from Sylhet

Published in The Daily Janakantha

বাজেট উচ্চাভিলাষী হলেও আকারে বিশাল নয়

সিলেটে অর্থ প্রতিমন্ত্রী

স্টাফ রিপোর্টার, সিলেট অফিস ॥ অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, ২০১৪-১৫ সালের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটকে উচ্চাভিলাষী হলেও আকারে মোটেও বিশাল নয়। উচ্চাভিলাষে ঝুঁকি থাকলেও আমরা ইচ্ছা করেই এই ঝুঁকি নিয়েছি। গত পাঁচ বছরে সরকারের অর্জন বিশাল। বিশেষত বিদ্যুত ও কৃষি খাতে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে। আগামীতেও এ ধারা অব্যাহত থাকবে। আমরা দেশকে অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক মূল ধারায় ফিরিয়ে নিতে চাই। তিনি বলেন, এই বাজেটে দুটি বড় প্রকল্প নেয়া হয়েছে। এগুলো হলো- পদ্মা সেতু ও পরমানবিক বিদ্যুত কেন্দ্র। এই দুটিতেই ঝুঁকি আছে। তবু আমরা ঝুঁকি নিয়েছি। এই সরকারের আমলে এ দুটি শেষ হবেই।

রবিবার রাতে সিলেট নগরীর একটি হোটেলে সিপিডি ও টিআইবি আয়োজিত বাজেট পর্যালোচনা সংলাপে এমএ মান্নান এ কথা বলেন।

সংলাপের উন্মুক্ত আলোচনায় অংশ নিয়ে বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার লোকজন বাজেটে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ বাড়ানোর দাবি জানান। এ ছাড়া রাজনৈতিক অস্থিরতা নিরসনে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপেরও দাবি উঠে।

সচেতন নাগরিক কমিটি, সিলেটের সভাপতি ইরফানুজ্জামানের সভাপতিত্বে ও সিপিডির নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিপিডির অতিরিক্ত গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম।

সংলাপে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. আমিনুল ইসলাম, সিলেটের জেলা প্রশাসক শহিদুল ইসলাম ও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক সাদিকুনন্নবী চৌধুরী।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে অর্থ ও পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান বলেন, প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে অনেক সমালোচনা হচ্ছে। বলা হচ্ছে এটি উচ্চাভিলাষী বাজেট। আমরাও স্বীকার করছি, এটি উচ্চাভিলাষী বাজেট। উচ্চাভিলাষী বাজেট প্রদানের ক্ষেত্রে অনেক ঝুঁকি থাকে। আমরা ইচ্ছা করেই এই ঝুঁকি নিয়েছি।

তিনি বলেন, গত পাঁচ বছরে বৈশ্বিক মন্দা সত্ত্বেও আমাদের অর্থনীতি স্থিতিশীল ছিল। তাই আমরা এ ধরনের ঝুঁকি নিতেই পারি।

অর্থনীতি হলো সাপের মতো। ভাল সাপুড়ে থাকলে এই সাপ নিয়ে খেলা করা যায়। আমাদের অর্থমন্ত্রী হচ্ছেন ভাল সাপুড়ে।

তবে প্রস্তাবিত বাজেটকে বিশাল মানতে নারাজ অর্থ প্রতিমন্ত্রী। তিনি বলেন, এই বাজেট মোটেই বিশাল নয়। আজকের সংলাপে যে দাবি-দাওয়াগুলো উত্থাপিত হয়েছে, তা পূরণ করতে হলেও প্রস্তাবিত বাজেটের চেয়ে বড় আকারের বাজেট প্রয়োজন।

 

Published in The Ittefaq

বাজেট বাস্তবায়নের স্বার্থে সংলাপ প্রয়োজন
সিলেটে সিপিডির অনুষ্ঠানে বক্তারা

সিলেট অফিস

জাতীয় বাজেট ২০১৪-১৫ পর্যালোচনা শীর্ষক সংলাপে বক্তারা বাজেট বাস্তবায়নে সংলাপের উপর জোর দিয়ে বলেন, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা না এলে বাজেট বাস্তবায়ন কঠিন হবে। প্রবৃদ্ধি অর্জনও ব্যাহত হবে। গত রবিবার রাতে স্থানীয় একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত এ সংলাপের আয়োজন করে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। এর সহযোগিতায় ছিল সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক)।

সিপিডি’র আঞ্চলিক সংলাপের জবাবে অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, আমরা সংলাপে আগ্রহী। তবে, তা হতে হবে সংবিধান সম্মত।

সিপিডি’র নির্বাহী পরিচালক প্রফেসর মোস্তাফিজুর রহমানের সঞ্চালনায় এতে প্রধান অতিথি ছিলেন-অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন-সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী ও শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. আমিনুল হক ভুঁইয়া। সম্মানিত অতিথি ছিলেন সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. শহীদুল ইসলাম। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিপিডির অতিরিক্ত রিসার্চ ডাইরেক্টর ড. খোন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম।

আলোচনায় অংশ নেন শা’বির সহযোগী অধ্যাপক প্রফেসর ড. সাদেকুন নবী চৌধুরী, ড. মো. গনি, প্রফেসর ড. আবুল ফতেহ ফাত্তাহ, সুজন সভাপতি ফারুক মাহমুদ চৌধুরী, অধ্যাপক ড. তাহমিনা ইসলাম, এডভোকেট আব্দুল হাই কাইয়ুম, কমরেড সিকন্দর আলী, নাসিম হোসাইন, এমএ সালাম চৌধুরী, আসাদুজ্জামান সায়েম, লায়েছ উদ্দীন, রজব আলী খান, অধ্যাপক শাহনাজ হক, প্রকৌশলী আবুল কালাম আজাদ ও সাংবাদিক শাহ মুজিবুর রহমান জকন।

 

Published in Arthoniti Protidin

১০ খাতে বরাদ্দ বাড়ানোর দাবি
সিলেটে সিপিডি ও টিআইবি বাজেট পর্যালোচনা সংলাপ

সিলেট ব্যুরো

প্রস্তাবিত বাজেটকে উচ্চাভিলাষী ও ঝুঁকিপূর্ণ মন্তব্য করে অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, সরকার ইচ্ছে করেই এই ঝুঁকি নিয়েছে। তবে বাজেটের আকার মোটেই বিশাল নয় বলে দাবি তার। গত রোববার রাতে সিলেট নগরীর একটি হোটেলে সিপিডি ও টিআইবি আয়োজিত বাজেট পর্যালোচনা সংলাপে এম এ মান্নান এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘গত পাঁচ বছরে বৈশ্বিক মন্দা সত্ত্বেও আমাদের অর্থনীতি স্থিতিশীল ছিল। তাই আমরা এ ধরনের ঝুঁকি নিতেই পারি। অর্থনীতি হলো সাপের মতো। ভালো সাপুড়ে থাকলে এই সাপ নিয়ে খেলা করা যায়। আমাদের অর্থমন্ত্রী হচ্ছেন ভালো সাপুড়ে।’

সংলাপের উন্মুক্ত আলোচনায় অংশ নিয়ে বিভিন্ন শ্রেণীপেশার লোকজন বাজেটে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ বাড়ানোর দাবি জানান। এ ছাড়া রাজনৈতিক অস্থিরতা নিরসনে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপেরও দাবি ওঠে।

এ সময় অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী মান্নান বলেন, আজকের সংলাপে যে দাবি-দাওয়াগুলো উত্থাপিত হয়েছে, তা পূরণ করতে হলেও প্রস্তাবিত বাজেটের চেয়ে বড় আকারের বাজেট প্রয়োজন। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপের আহ্বান প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমরাও সংলাপ চাই, তবে তা হতে হবে সংবিধান মেনে। সংবিধান মেনে নিয়েই সংলাপে বসতে হবে। সংবিধানের বাইরে কিছুই হবে না।’

তিনি বলেন, এই বাজেটে দুটি বড় প্রকল্প নেয়া হয়েছে। এগুলো হলো- পদ্মা সেতু ও পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র। এই দুটিতেই ঝুঁকি আছে। তবু আমরা ঝুঁকি নিয়েছি। এই সরকারের আমলে এ দুটি শেষ হবেই।

সচেতন নাগরিক কমিটি, সিলেটের সভাপতি ইরফানুজ্জামানের সভাপতিত্বে ও সিপিডির নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিপিডির অতিরিক্ত গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম।

সংলাপে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. আমিনুল ইসলাম, সিলেটের জেলা প্রশাসক শহিদুল ইসলাম ও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক সাদিকুন্নবী চৌধুরী।

বাজেটের উন্মুক্ত আলোচনায় সিলেটের বিভিন্ন অঙ্গনের বিশিষ্টজনেরা শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ বাড়ানো, সিলেটে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপন, বিমানবন্দরের আধুনিকায়ন, সিলেট-ঢাকা মহাসড়ক চার লেনে উন্নীতকরণ, রেলপথের উন্নয়ন, মানবসম্পদ উন্নয়ন, হাওর উন্নয়ন, চা শ্রমিক জনগোষ্ঠীর উন্নয়ন, সিলেটে চা নিলাম কেন্দ্র স্থাপন ও সামাজিক নিরাপত্তা খাতে বরাদ্দ বাড়ানোর দাবি জানান।

সংলাপে সিলেটের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা, বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ শিক্ষক, অর্থনীতিবিদ, ব্যবসায়ী নেতা, সমাজকর্মী, উন্নয়নকর্মীসহ বিভিন্ন অঙ্গনের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।

 

Published in Alokito Bangladesh

বাজেট পর্যালোচনা সভা
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করার দাবি

সিলেট অফিস

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ককে চার লেনে উন্নীত করা এবং বিনিয়োগ বাড়াতে স্পেশাল ইকোনমিক জোন দ্রুত বাস্তবায়নের তাগিদ দিয়েছেন সিলেটের সুশীল সমাজ। তারা সিলেটের পর্যটন শিল্পের বিকাশ, শিক্ষার উন্নয়ন, রেললাইনের সংস্কার, নতুন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তি এবং ওসমানী বিমানবন্দরের রিফুয়েলিং স্টেশন দ্রুত চালু করার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। রোববার সন্ধ্যায় নগরীর রোজভিউ হোটেলে ‘জাতীয় বাজেট ২০১৪-১৫ পর্যালোচনা’ শীর্ষক সংলাপে সিলেটের বিশিষ্টজনরা এসব দাবি উপস্থাপন করেন। সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) ও সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক) যৌথভাবে এ সংলাপের আয়োজন করে।

সিপিডির নির্বাহী পরিচালক প্রফেসর মোস্তাফিজুর রহমানের সঞ্চালনায় এতে প্রধান অতিথি ছিলেন অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এমএ মান্নান এমপি। বিশেষ অতিথি ছিলেন সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. আমিনুল হক ভূইয়া। সম্মানিত অতিথি ছিলেন সিলেটের জেলা প্রশাসক মোঃ শহীদুল ইসলাম। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিপিডির অতিরিক্ত রিসার্চ ডিরেক্টর ড. খোন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম।

স্বাগত বক্তব্য রাখেন সনাক সভাপতি অ্যাডভোকেট ইরফানুজ্জামান চৌধুরী। নির্ধারিত আলোচক ছিলেন শাবির সহযোগী অধ্যাপক প্রফেসর ড. সাদেন নবী চৌধুরী। মুক্ত আলোচনায় সিলেট চেম্বারের সাবেক সভাপতি রোটারিয়ান এমএ সালাম চৌধুরী ট্যাঙ্রে বেজ বাড়ানোর দাবি জানান।

সিলেট চেম্বার অব কমার্সের সাবেক সহ-সভাপতি নাসিম হোসাইন বাজেট বাস্তবায়নে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও আইনশৃঙ্খলা উন্নয়নের ওপর জোর দেন। এছাড়া ঢাকা-সিলেট মহাসড়ককে চার লেনে উন্নীত করা এবং স্পেশাল ইকোনমিক জোন দ্রুত বাস্তবায়নের দবি জানান তিনি।

ইউকে বাংলাদেশ এডুকেশন ট্রাস্টের নির্বাহী পরিচালক আসাদুজ্জামান সায়েম বলেন, রাজধানীর সঙ্গে সিলেটবাসীর যোগাযোগের ক্ষেত্রগুলোকে আরও দ্রুততর ও কার্যকর করার আহ্বান জানান তিনি।

 

Published in Banik Barta

সিলেটে সিপিডির বাজেট পর্যালোচনা সংলাপ
প্রস্তাবিত বাজেট উচ্চাভিলাষী হলেও বিশাল নয়: অর্থ প্রতিমন্ত্রী

বণিক বার্তা প্রতিনিধি সিলেট

অর্থ প্রতিমন্ত্রী এমএ মান্নান বলেছেন, ‘২০১৪-১৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের আকার মোটেই বিশাল নয়। উচ্চ বিলাসের ঝুঁকি থাকলেও ইচ্ছে করেই তা নিয়েছি।’ গতকাল সিলেট নগরীর একটি হোটেলে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) ও টিআইবি আয়োজিত বাজেট পর্যালোচনা সংলাপে তিনি এসব কথা বলেন।

সচেতন নাগরিক কমিটি, সিলেটের সভাপতি ইরফানুজ্জামানের সভাপতিত্বে ও সিপিডির নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সংস্থাটির অতিরিক্ত গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন— সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. আমিনুল ইসলাম, সিলেটের জেলা প্রশাসক শহিদুল ইসলাম ও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীত বিভাগের অধ্যাপক সাদিকুন্নবী চৌধুরী।

অর্থ প্রতিমন্ত্রী এমএ মান্নান বলেন, ‘প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে অনেক সমালোচনা হচ্ছে। বলা হচ্ছে এটি উচ্চাবিলাষী বাজেট। আমরাও স্বীকার করছি, এটি উচ্চাবিলাষী বাজেট। উচ্চাবিলাষী বাজেট প্রদানের ক্ষেত্রে অনেক ঝুঁকি থাকে। আমরা ইচ্ছা করেই এ ঝুঁকি নিয়েছি।’

তিনি আরো বলেন, ‘গত পাঁচ বছরে বৈশ্বিক মন্দা সত্ত্বেও আমাদের অর্থনীতি স্থিতিশীল ছিল। তাই আমরা এ ধরনের ঝুঁকি নিতেই পারি।’

উন্মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন সিলেটের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা, বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ শিক্ষক, অর্থনীতিবিদ, ব্যবসায়ী নেতা, সমাজকর্মী, উন্নয়নকর্মীসহ বিভিন্ন অঙ্গনের প্রতিনিধিরা।

সিলেট বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপন, বিমানবন্দরের আধুনিকায়ন, সিলেট-ঢাকা মহাসড়ক চার লেনে উন্নীতকরণ, হাওর উন্নয়ন, চা শ্রমিক জনগোষ্ঠীর উন্নয়ন, সিলেটে চা নিলাম কেন্দ্র স্থাপন ও সামাজিক নিরাপত্তা খাতে বরাদ্দ বাড়ানোর দাবি জানান তারা।