জ্বালানি তেলের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি: এখন এড়ানো যেত কি?

    গত ৫ আগস্ট দেশে জ্বালানি তেলের দাম ৪২ থেকে ৫২ শতাংশ বাড়ানো হয়। ডিজেল ও কেরোসিনের দাম প্রতি লিটারে ৮০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১১৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়। একই সাথে পেট্রোলের দাম ৮৬ থেকে ১৩০ টাকা এবং অকটেনের দাম বাড়ানো হয় ৮৯ থেকে ১৩৫ টাকা। জ্বালানি তেলের দাম এমন এক সময়ে বাড়ানো হলো, যখন দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে মানুষের কষ্ট বেড়েছে। অন্যদিকে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দামও নিম্নমুখী জ্বালানি তেলের এই অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি এড়ানো যেতো কি না, সে বিষয়ে গত ১০ আগস্ট ২০২২ তারিখে সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ (সিপিডি) ঢাকার ধানমন্ডিতে নিজস্ব কার্যালয়ে এক মিডিয়া ব্রিফিং ও আলোচনা সভার আয়োজন করে। অনুষ্ঠানটি সিপিডি’র অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়।

    অনুষ্ঠান সঞ্চালনা এবং বিষয়ের ওপর প্রারম্ভিক উপস্থাপনা করেন সিপিডি’র নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন। সম্মানিত আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব আনোয়ার ফারুক, বুয়েটের সাবেক অধ্যাপক ও জ্বালানি ও টেকসই উন্নয়ন বিশেষজ্ঞ ড. ইজাজ হোসেন, তৈরি পোশাকের নিটওয়্যার উপ-খাতের রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিকেএমইএর সহ-সভাপতি ফজলে শামীম এহসান, যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী এবং সিপিডি’র গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম।

    সিরিজ সম্পাদনা: ফাহমিদা খাতুন

    Download