Published in Banik Barta and Dhaka Tribune on Monday, 3 February 2014 and in The Financial Express on Sunday, 2 February 2014.
Permanent system sought for fair, participatory polls
Formation of 2-chamber house suggested at IPSA confce
Political analysts at an international conference Saturday underscored the need for an immediate initiative for evolving a permanent system that would ensure fair and participatory national polls.
They also made some proposals that might help achieve the goals of good governance and better parliamentary process.
Noted economist Professor Rehman Sobhan speaking at the conference regretted that even 43 years after the independence, the country was forced to rethink an appropriate format for overseeing elections reconciling constitutional provisions with historical experience.
“Any such rethinking will also have to take cognisance of our practice of caretaker governance and the various ways in which our fertile political minds can misuse the system for political gain.
“Our melancholy experience from the 1960s up to the end of 1990 inspired the quest for elections supervised by a non-partisan caretaker regime which, by definition, was unelected. By chance, coincidence or perhaps design, four such elections held in 1991, 1996, 2001 and 2008 under a non-partisan caretaker government resulted in the incumbent regime being displaced by a party previously in opposition,” he said.
The Policy Research Institute (PRI) and the Bangladesh Enterprise Institute (BEI) jointly hosted the two-day International Political Science Association (IPSA) regional conference in Bangladesh at the PRI head office in the city.
The chair of the IPSA research committee on ‘Rethinking Political Development’ Dr Zillur R. Khan presented the keynote paper at the conference. Political analysts from Bangladesh, India, Qatar, and the USA participated.
Mr Sobhan, also the chairman of the Centre for Policy Dialogue (CPD), said a government ‘by the people’ through a system of free and fair elections does not ensure that the elected government will be made up ‘of the people’.
“We have much research evidence that our parliaments are increasingly dominated by business people who buy their way into the legislature or use their tenure in parliament to transform themselves into business persons,” he added.
He went on: “We need to rethink the implications of constructing a democratic society where our principal political parties remain undemocratic in their representation, leadership and practices.”
Regarding the emergence of violence as an instrument of political expression, Mr Sobhan said: “We need to learn not just from regional experience but from the experiences around the world as to whether such violence can be averted through a more inclusive political process or has to be fought to a bloody end.”
In his keynote presentation, Dr Zillur R Khan gave some suggestions for practising of real democracy.
He said for institutional checks and balances in power, the parliament should have two houses, with one checking any excesses of the other.
“If so, tenure of a parliament should be reduced, say to four years for members of the Upper House and two for the Lower House. The general elections will take place every two years instead of five in which the Upper House members will be elected every two years along with all members of the Lower House,” he suggested.
Regarding the size of representation in parliament, Mr Khan said considering the size of the population, seventh largest in the world, Bangladesh should increase the size of representation, say 500 in the Lower House (Assembly) and 100 in the Upper House.
Considering deep mistrust between the two largest political parties, the next general election should be conducted under an elected interim government, he said. Such a government is to be composed of elected leaders from two largest parties with their top leaders serving as co-chairs.
Mr Khan said: “The Anti-Corruption Commission should be given special powers to uncover corruption at different societal levels and incarcerate suspects for interrogation for a stipulated time without due process.”
To ensure unobstructed communication between public and private sectors, he said partnership between the two should be instituted with representatives of government, non-government and business organisations at different levels.
About trial of war criminals, Mr Khan said those who worked against the freedom struggle and public interest must be held accountable and appropriate punishment meted out through due process of law.
Former UN chief mission in Kosovo Ambassador Rashed Ahmed spoke at the opening session with President of the BEI Ambassador Farooq Sobhan in the chair.
Senior Transatlantic Fellow of German Marshall Fund, Washington DC Hassan Mneimneh presented a paper on ‘Schisms in Christianity and Islam in Comparative Perspectives: Impact on Political Development’, visiting professor at Georgetown University from the School of Foreign Service, Qatar Mark Farha on ‘The Arab Variant of Democracy: Islam and Secularism’, and former vice-chancellor of Kumaun University of India professor CP Barthwal on ‘Secularism and Political Development in India’. Dhaka University professors Dr Ataur Rahman, Dr Ameena Mohsin and Centre for Development Research and Cooperation (DRC-Global) official Dr Tazeen Murshid spoke at the session with PRI vice-chairman Dr Sadiq Ahmed moderating.
Chairman of Centre for Development Research, Bangladesh (CDRB) Dr Mizanur Rahman Shelley and Dr Meghna Guhathakurta moderated the second session of the conference.
Published in Banik Barta on Monday, 3 February 2014.
পিআরআইয়ের সেমিনারে বক্তারা
রাজনীতি ও গণতন্ত্রচর্চার বর্তমান রূপ কাম্য নয়
নিজস্ব প্রতিবেদক
শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান ও সমঝোতাই হওয়া উচিত রাজনীতির মূলমন্ত্র। তা না হলে গণতন্ত্রের সুফল থেকে বঞ্চিত হবে দেশ ও জনগণ। অর্থনৈতিক অগ্রগতিও এতে ব্যাহত হবে। তাই রাজনীতি ও গণতন্ত্রচর্চার বর্তমান যে রূপ, কোনোভাবেই তা কাম্য হতে পারে না।
‘রাজনৈতিক উন্নয়নের পুনর্বিবেচনা: সংস্কৃতি, সভ্যতা ও পরিচিতি’ শীর্ষক এক সেমিনারে বক্তারা এসব কথা বলেন। রাজধানীর বনানীতে বেসরকারি নীতি গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) সম্মেলন কক্ষে আন্তর্জাতিক রাষ্ট্রবিজ্ঞান সমিতি (ইপসা), পিআরআই ও বাংলাদেশ এন্টারপ্রাইজ ইনস্টিটিউট (বিইআই) যৌথভাবে দুই দিনব্যাপী এ আঞ্চলিক সেমিনারের আয়োজন করে। বিভিন্ন দেশের গবেষক ও বিশেষজ্ঞরা এতে অংশ নেন। গতকাল ছিল এর সমাপনী দিন।
সেমিনারের প্রথম দিনে গণতন্ত্রায়ন বিষয়ে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ইমেরিটাস ড. জিল্লুর রহমান খান। প্রথম অধিবেশনে প্রধান অতিথি ছিলেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক রেহমান সোবহান।
অধ্যাপক রেহমান সোবহান বলেন, এ পর্যন্ত চারটি তত্ত্বাবধায়ক বা অস্থায়ী সরকার নির্বাচন পরিচালনা করেছে। এ পদ্ধতির অসুবিধা হলো, নির্বাচনের আগে সর্বশেষ ক্ষমতাসীন দলকে নিগৃহীত হতে হয়। আর বিরোধী দল সুবিধা পায়। এ অবস্থায় পদ্ধতিটি গ্রহণ করতে দ্বিধায় পড়ে জনগণ।
১১তম জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগাম অনুষ্ঠানের পক্ষে মত দিয়ে তিনি বলেন, ওই নির্বাচন কীভাবে অনুষ্ঠিত হবে, এর প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো কী হবে, তা নিয়ে দ্রুত সংলাপ শুরু হওয়া উচিত।
প্রথম পর্বে সভাপতির বক্তব্যে বিইআই সভাপতি ও সাবেক রাষ্ট্রদূত ফারুক সোবহান বলেন, নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশনের মতো জাতীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে পূর্ণ স্বাধীনতা দিতে হবে। সক্রিয় সংসদ ও কার্যকর বিরোধী দলের প্রয়োজনীয়তা গণতন্ত্রে অপরিসীম।
সাবেক রাষ্ট্রদূত হুমায়ুন কবীর তার চীন সফরের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, আমরা সাধারণত ধরে নিই যে, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে শত্রুতামূলক সম্পর্ক রয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন বন্দর ও সমুদ্রপথে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক শক্তি বৃদ্ধি প্রসঙ্গে চীনের নীতিনির্ধারকদের দৃষ্টি আকর্ষন করলে তারা বলেন, ‘আমরা সারা বিশ্বে ব্যবসা করি। যুক্তরাষ্ট্র যদি ওই ব্যবসায় পরিবহনের পথ নিরাপদ রাখে, তা আমাদের জন্যই ভালো।
রাষ্ট্রবিজ্ঞানী জিল্লুর রহমান খান বলেন, ‘ব্যবসা এবং উন্নয়নের স্বার্থে চীন ও জাপান শত্রুতা বাদ দিয়ে মিলেমিশে কাজ করছে। অথচ বাংলাদেশের দুই প্রধান দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপির ক্ষেত্রে আমরা উল্টো চিত্র দেখছি।’ বিজয়ীরা সব দখল করে নেয়— এ ধারণা থেকে বের হয়ে গণতন্ত্র ও উন্নয়নের স্বার্থে সমঝোতার ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
সমাপনী দিনে প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান বলেন, বিএনপি ও জামায়াত এখনো শান্তিপূর্ণ রাজনীতির ধারায় ফিরে আসতে পারেনি। জামায়াতের সঙ্গে সম্পর্ক ত্যাগ করার কোনো লক্ষণ বিএনপির মধ্যে দেখা যাচ্ছে না। নির্বাচনে অংশ না নেয়ায় বিএনপি এখন আর প্রধান বিরোধী দলও নয়।
সেমিনার থেকে বের হলে সাংবাদিকরা ড. মসিউর রহমানকে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার ব্যাপারে সরকারের অবস্থান জানতে চাইলে তিনি বলেন, আদালতের নির্দেশে জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল করা হয়েছে। তবে অনিবন্ধিত ও নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলের মধ্যে পার্থক্য খুবই সূক্ষ্ম।
দুইদিনের সেমিনারে মুক্ত আলোচনা ও প্রবন্ধ পাঠ করেন জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক অধ্যাপক মার্ক ফারহা, বেলজিয়ামের সেন্টার ফর ডেভেলপমেন্ট রিসার্চ অ্যান্ড কো-অপারেশনের ড. তাজীন মুরশিদ, স্টেট ইউনিভার্সিটি অব নিউইয়র্কের অধ্যাপক ইমেরিটাস ড. থেডোর রাইট, যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাটর্নি রানা তিওয়ারি, মস্কো স্টেট ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ড. ইয়ান ভাসলাবকি, ড. মিজানুর রহমান শেলী, অধ্যাপক আমেনা মহসীন, ইনাম আহমেদ চৌধুরী, অধ্যাপক মেঘনা গুহঠাকুরতা, বদিউল আলম মজুমদার প্রমুখ।
Published in Dhaka Tribune on Monday, 3 February 2014.
Mashiur: BNP violated constitution
Abu Bakar Siddique
The two-day long programme was jointly organised by IPSA, Policy Research Institute and Bangladesh Enterprise Institute at PRI office in the capital
BNP-Jamaat violated the constitution, as their programmes were harmful for democracy, secularism, equal citizenship right and equality of women.
Mashiur Rahman, adviser to the prime minister, made the comment while addressing a discussion titled Rethinking Political Development in the International Political Science (IPSA) Conference.
The two-day long programme was jointly organised by IPSA, Policy Research Institute and Bangladesh Enterprise Institute at PRI office in the capital.
The BNP failed to make any credible offer for making the country’s politics peaceful as the party is yet to decide whether it will cut the ties with Jamaat, Mashiur said.
Terming the BNP-Jamaat initiatives unrealistic, he also said the BNP-Jamaat alliance had not taken any realistic initiatives to ensure the country’s development. There is no indication of BNP’s policies for socio-economic development and it has also failed to sever ties with Jamaat-e-Islam.
Replying to the questions from journalists about imposing ban on Jamaat’s politics, he said that the issue was in the hands of the court, though the EC cancelled the party’s registration.
The discussion was arranged to review the ongoing political turmoil in the region where the researchers and experts from different countries joined.
Regarding women’s empowerment, Maneeza Hossain, senior fellow of Hudson Institute said that Bangladesh was a bit ahead than many other Muslim majority countries in the region due to the huge presence of women workforce in the readymade garments factory.
Terming the present situation unfortunate, she also said incidents of violence against women had taken place in spite of the country being led by women in the last two decades.
Professor Rehman Sobhan, chairman of Centre for Policy Dialogue, expressed the need for a dialogue to fix the procedure of 11th national parliament election as early as possible.
Regarding the rivalry between the country’s two major political parties Awami League and BNP, former ambassador Humayun Kabir said both the parties should come to a common understanding about the country’s development by overcoming their individual interest.