বণিক বার্তা ও বিআইডিএস-এর যৌথ আয়োজন “গুণীজন সংবর্ধনা ২০১৭” তে শিক্ষকতা, গবেষণা, নীতি পরামর্শ, সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরুপ প্রথিতযশা অর্থনীতিবিদ রেহমান সোবহানকে সংবর্ধিত করা হচ্ছে।
অধ্যাপক রেহমান সোবহান-এর এই সংবর্ধনা উপলক্ষে বণিক বার্তার বিশেষ প্রকাশনা মার্চ ১৬, ২০১৭ তে
বিশেষ সংখ্যা/কৃতী মুখ
উদ্দীপনা সৃষ্টিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ একজন রাজনৈতিক অর্থনীতিবিদ – কামাল হোসেন
বিষয়টি ছিল ফলপ্রসূভাবে কাকতালীয়। অধ্যাপক রেহমান সোবহানের অবদান নিয়ে একটি নিবন্ধ লেখার অনুরোধ পাই যে সপ্তাহে, সেই একই সপ্তাহে রেহমান
কিছু কথা, কিছু স্মৃতি – কাজী সাহাবউদ্দিন
অধ্যাপক রেহমান সোবহানের কাজ ও জীবন সম্পর্কে কিছু লিখতে পেরে আমি নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করছি। অধ্যাপক রেহমান সোবহান বাংলাদেশের স্বল্পসংখ্যক
গবেষক রেহমান সোবহান – এম আসাদুজ্জামান
অধ্যাপক রেহমান সোবহানের সঙ্গে আমার প্রথম দেখা পঞ্চাশ বছরেরও আগে। সালটা ১৯৬৪, হাইকোর্টে অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক আবু মাহমুদের মামলা চলছে
একজন নিরলস সমাজ চিন্তাবিদ – সালেহউদ্দিন আহমেদ
অবাক হয়ে যাই, সেই প্রায় ৫০ বছর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র হিসেবে তখন তাঁকে দেখেছি ক্লান্তিহীন লিখে যাচ্ছেন অর্থনীতি, সমাজ
একটি উপলব্ধি – কেএএস মুরশিদ
আমি অধ্যাপক রেহমান সোবহানকে জানি প্রথমে প্রতিবেশী হিসেবে, এর পর আমার বাবার বন্ধু হিসেবে এবং পর্যায়ক্রমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার শিক্ষক
উজ্জ্বল নক্ষত্র – এম সাইদুজ্জামান
১৯৫৭ সালে আমি রেহমান সোবহান সম্পর্কে জানতে পাই কেমব্রিজে (সেন্ট জন্স কলেজ)। তিনি এর কিছুদিন আগেই সেখান থেকে চলে আসেন।
সশ্রদ্ধ কিছু কথা – মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম
অধ্যাপক রেহমান সোবহানের বিষয়ে কিছু লিখতে পেরে আমি সম্মানিত বোধ করছি। তিনি বাংলাদেশে একজন অসাধারণ অর্থনীতিবিদ হিসেবে সুপরিচিত। উন্নয়ন-সংক্রান্ত বিভিন্ন
নিবেদিতপ্রাণ ও বিবেকবান – নূরুল ইসলাম
ছয় দশক অথবা এর বেশি বা কম সময় ধরে এক বর্ণাঢ্য কর্মময় জীবন পার করছেন রেহমান সোবহান। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের
পাবলিক ইন্টেলেকচুয়াল – হোসেন জিল্লুর রহমান
বাংলাদেশে জনগণের স্বার্থে কাজ করা বুদ্ধিজীবীদের সংখ্যা দ্রুত কমে যাচ্ছে। এমন বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে গত অর্ধশতাব্দী ধরে অধ্যাপক রেহমান সোবহান একটি
বিশাল ব্যক্তিত্ব বিপুল কর্মযজ্ঞ – ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ
অধ্যাপক রেহমান সোবহান সম্পর্কে নতুন কিছু বলার সুযোগ কম। সেজন্য তাঁকে সম্মাননা জানানোর উপলক্ষে বরং আমার নিজের স্মৃতিচারণ করার কিছুটা
প্রথাবিরোধী এক অর্থনীতিবিদ –
ইতিহাসবোধ থেকে কেউ যদি অধ্যাপক রেহমান সোবহানের জীবনব্যাপী গবেষণাকর্মের পর্যালোচনা করেন, তাহলে তিনি এক অন্তর্দর্শনের জালে বন্দি হবেন। একটি সম্যক
আমার শিক্ষক অধ্যাপক রেহমান সোবহান – রিজওয়ানুল ইসলাম
সময়টা ছিল ষাটের দশকের শেষের দিকে, নির্দিষ্টভাবে বললে ১৯৬৯ সাল; যখন আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগে অনার্স তৃতীয় বর্ষের ছাত্র।
ব্যতিক্রমী এক শিক্ষক –
তাঁর মেধা ও মনন অসাধারণ, লিখনীর ব্যাপ্তি ব্যাপক, পথচলা বহুধাবিস্তৃত। তাই তাঁর পরিচয়ও বহুমাত্রিক। তিনি একজন প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ, গবেষক ও
তরুণ গবেষকদের জন্য মমতা – রুশিদান ইসলাম রহমান
অধ্যাপক রেহমান সোবহান বিআইডিএসের চেয়ারম্যান/মহাপরিচালক ছিলেন দীর্ঘদিন। তিনি অনেক প্রতিষ্ঠানেই শিক্ষকতা করেছেন, গবেষণা করেছেন বা সেখানে কর্ণধার হয়েছেন— সর্বত্রই তিনি
অর্থনীতিবিদ –
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হিসেবে বৈদেশিক সাহায্য, পাবলিক এন্টারপ্রাইজ ও বিরাষ্ট্রীয়করণ প্রভৃতি কারেন্ট ইস্যু জানার জন্য আমাদের সোর্স ছিল অধ্যাপক রেহমান
আমার দেখা রেহমান সোবহান – রওনক জাহান
অধ্যাপক রেহমান সোবহানের সঙ্গে আমার প্রথম দেখা ১৯৭০ সালের আগস্টে যুক্তরাষ্ট্রের রচেস্টার শহরে অনুষ্ঠিত এক সম্মেলনে, যার বিষয়বস্তু ছিল পাকিস্তানের
ইতিহাস তার সাক্ষী – সিদ্দিকুর রহমান ওসমানী
বাংলাদেশের শিক্ষাঙ্গনের দিকপাল পণ্ডিত প্রয়াত অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাক একটি অনন্য সম্মানের অধিকারী ছিলেন, তিনি ছিলেন সার্বজনীন ‘স্যার’। তাঁর নিজের ছাত্র
পেশাজীবনের প্রথম বস – নাজনীন আহমেদ
১৯৯৭ সালের ফেব্রুয়ারি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগ থেকে মাস্টার্স পরীক্ষা দিয়ে ফলাফলের অপেক্ষায় ছিলাম। খবর পেলাম, সদ্য প্রতিষ্ঠিত থিংক ট্যাংক
যে দীপ নিরন্তর আলো ছড়াচ্ছে – সা’দত হুসাইন
রেহমান সোবহান আমাদের শ্রেণীভুক্ত ব্যক্তি নন। আমি মফস্বল শহরের এক নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান। জিলা স্কুল থেকে ম্যাট্রিক এবং ঢাকা
যে কথা, জানা ও শিক্ষা ভুলবার নয় – এটিএম নূরুল আমিন
মাত্র ক’দিন আগে (২৫.০২.২০১৭) জাতীয় জাদুঘরের মিলনায়তনে ড. মাহবুব হোসেন সম্পর্কে অধ্যাপক রেহমান সোবহানের বক্তৃতা শুনে মনে হচ্ছিল, কী করে
দূরে দেখা কাছের মানুষ – মামুন রশীদ
যে ধরনের সম্পৃক্ততা থাকলে একজন ব্যক্তিকে বলা যায় যে, আমি তাকে ভালো জানি, সে ধরনের সম্পৃক্ততা আমার সঙ্গে কখনো অধ্যাপক
বাংলাদেশের জাতীয় সম্পদ – লিনক্লোন চেন
রেহমান সোবহান বাংলাদেশের জাতীয় সম্পদ। জীবনের চলার পথে অধ্যাপক রেহমান সোবহানের সঙ্গে তিনবার দীর্ঘ সময় কাটানোর সুযোগ আমার হয়েছে। এ
প্রজন্মের পাথেয় – ফাহমিদা খাতুন
বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতিতে পড়াকালে অধ্যাপক রেহমান সোবহানের বৈদেশিক সাহায্য, দারিদ্র্য এবং সরকারি শিল্পোদ্যোগ-বিষয়ক লেখাগুলো পড়েছি। মূলত বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার শিক্ষকদের মাধ্যমেই তাঁর
আমার ঘনিষ্ঠতা: প্রতিচ্ছবি – মুনির কুদ্দুস
অধ্যাপক রেহমান সোবহানের সঙ্গে আমার সংশ্লিষ্টতা নিয়ে একটি সংক্ষিপ্ত নিবন্ধ লেখার সুযোগ পাওয়ায় আমি আনন্দিত বোধ করছি। তাঁর সঙ্গে আমার
যিনি ডাকলে সবাই আসেন – আবু আহমেদ
প্রফেসর রেহমান সোবহান হলেন এমন এক ব্যক্তি, যিনি ডাকলে সবাই আসেন। গত তিন দশক তিনি অনেক লোককে ডেকেছেন ওনার ডায়ালগে।
স্যারের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি – এম এম আকাশ
স্যার সম্পর্কে কিছু বলার সুযোগ দেয়ার জন্য আমি আজকের সান্ধ্য-ভোজের আয়োজকদের (সানেম ও ড. সেলিম রায়হান) আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। এ
উদার মনের অধিকারী – মসিউর রহমান
আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে আসি ১৯৫৯ সালে। জনাব রেহমান সোবহান তখন যুবক শিক্ষক। বিলাত ফেরত রেহমান সোবহানের সাবলীল ইংরেজি ও
অফুরান প্রাণশক্তি –
দুই অর্থনীতি ও অর্থনৈতিক অসমতা তত্ত্বের ওপর তর্কসাপেক্ষে অধ্যাপক রেহমান সোবহান সবচেয়ে উর্বর/প্রলিফিক লেখক। এই দুই তত্ত্ব বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনকে
প্রতিষ্ঠান নির্মাতা – সাদিক আহমেদ
অধ্যাপক রেহমান সোবহানের সঙ্গে আমার প্রথম দেখা হয় ১৯৭০ সালে। আমি তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের স্নাতক শ্রেণীর ছাত্র। তিনি